For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

নেই জীবনধারণের নূন্যতম পরিকাঠামো! পাণ্ডববর্জিত ভাসান চরে রোহিঙ্গা স্থানান্তরে ক্রমেই বাড়ছে উদ্বেগ

নেই জীবনধারণের নূন্যতম পরিকাঠামো! পাণ্ডববর্জিত ভাসান চরে রোহিঙ্গা স্থানান্তরে ক্রমেই বাড়ছে উদ্বেগ

  • |
Google Oneindia Bengali News

ভাসান চরে রোহিঙ্গা স্থানান্তর নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপুঞ্জও। পাশাপাশি চাপানৌতর শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক মহলেও। কিন্তু সেসবরে তোয়াক্কা না করেই একপ্রকার বলপূর্বক কক্সবাজারের অস্থায়ী শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের ভাসান চড়ে স্থানান্তরিত করে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখানে তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হলেও ভাসান চড়ের ভৌগলিক অবস্থান, প্রাকৃতি বিপর্যয়ের কথা ভেবেই শঙ্কিত হচ্ছেন সকলে।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চাপের মুখে পড়েও নিজ সিদ্ধান্তে অনড় বাংলাদেশ

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চাপের মুখে পড়েও নিজ সিদ্ধান্তে অনড় বাংলাদেশ

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ২০১৬ সালে মায়ানমারের সেনার নিপীড়নের হাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিল প্রায় ৮ লক্ষের কাছাকাছি রোহিঙ্গা শরণার্থী। তারপর থেকে তাদের ঠাঁই হয়েছিল এদেশেরই বিভিন্ন অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরে। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে ততই রোহিঙ্গা ইস্যুতে আরও বেশি জলঘোলা হয়েছে বাংলাদেশের রাজনীতির ময়দানে্। অবশেষে ঘরে বাইরে চাপের মুখে পড়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পর্যায়ক্রমে ভাসান দ্বীপে পাঠানোর পরিকল্পনা করে বাংলাদেশ সরকার।

 ভয় ধরাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আতঙ্ক

ভয় ধরাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আতঙ্ক

এদিকে আবহাওয়াবিদরা স্পষ্টতই বলছেন শুরু থেকেই শুরু থেকেই ঘূর্ণিঝড় প্রবন এলাকা হিসাবে কুখ্যাতি রেয়েছে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে থাকা এই ভাসান চড়ের। তারফলে সেখানে বসবাস শুরু করলেও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মোকাবিলা করে সেখানে রোহিঙ্গারা কতদিন টিকে থাকতে পারবেন সেই প্রশ্নও মাথাচাড়া দিচ্ছে। পাশাপাশি ভাসান চড়ের সদ্য প্রাপ্ত উপগ্রহ চিত্র দেখেও শিউরে উঠছেন অনেকে। সহজ কথায় বললে দীর্ঘকাল ধরে জীবনধারণের নূন্যতম পরিকাঠামোই নেই এই জনমানবহীন দ্বীপে।

 নেই জীবনধারণের ন্যূনতমপরিকাঠামো

নেই জীবনধারণের ন্যূনতমপরিকাঠামো

অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের পাশাপাশি প্রায়শই বন্যার কবলে পড়ে গোটা এলাকা। এমনকী নোনা জলের কারণে চাষাবাদের উপযোগী জমি-জায়াগারও অভাব রয়েছে গোটা দ্বীপেই। এমনকী খাদ্যদ্রব্যের পাশাপাশি অভাব রয়েছে পর্যাপ্ত পানীয় জলেরও। অন্যদিকে নেই কোনও হাসাপাতাল বা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রও। এমনকী শিক্ষার জন্য স্কুলও। আর এই সমস্ত দিক বিবেচনা করেই ভাসান দ্বীপে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্থানান্তর নিয়ে রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপুঞ্জ। কিন্তু সেসবে কর্ণপাত করতে নারাজ হাসিনা সরকার।

গাদাগাদি করে হলেও ১ লক্ষের বেশি রোহিঙ্গা থাকতবে পারবেন ভাসান চরে

গাদাগাদি করে হলেও ১ লক্ষের বেশি রোহিঙ্গা থাকতবে পারবেন ভাসান চরে

এদিকে ইতিমধ্যেই দুই দিনের দীর্ঘ যাত্রা শেষে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার প্রথম দলটি ইতিমধ্যেই ভাসান চরে পৌঁছে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তাদের দন্য দ্বীপেই তৈরি হয়েছে সারি সারি লা ছাউনির বাড়ি। বাংলাদেশ সরকারের দাবি প্রয়োজনে ২৫০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে মোকাবিলা করতে পারে এই বাড়িগুলি। অন্যদিকে বিশেষজ্ঞরা স্পষ্ট ভাষাতেই বলছেন ১৩ হাজার একর আয়তনের দ্বীপে মেরে কেটে কষ্ট করে হলেও ১ লক্ষ মানুষ থাকতে পারেন। সেখানে প্রায় ৭ থেকে ৮ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জায়গা কোথায় হবে সেটাই ভাবাচ্ছে সকলকে।

মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করতে বলেছিলেন স্ত্রী, কথা না শুনেই বিজেপির মিছিলে যান উলেন, আর ফেরা হল নামেয়েকে স্কুলে ভর্তি করতে বলেছিলেন স্ত্রী, কথা না শুনেই বিজেপির মিছিলে যান উলেন, আর ফেরা হল না

English summary
Bhasan Char does not have the minimum infrastructure for living! Even then Bangladesh is sending Rohingya refugees there
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X