বাংলাদেশের পঞ্চগড়ে মহালয়ার ভিড়ে নৌকাডুবি, কমপক্ষে ২৫ জনের মৃত্যু! নিখোঁজ বহু, মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধির আশঙ্কা
বাংলাদেশের উত্তরে পঞ্চগড় জেলায় নৌকাডুবিতে কমপক্ষে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেখানকার বিভিন্ন পোর্টালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এখনও ৩০ জন নিখোঁজ। যার জেরে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন।
বাংলাদেশের উত্তরে পঞ্চগড় জেলায় নৌকাডুবিতে কমপক্ষে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেখানকার বিভিন্ন পোর্টালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এখনও ৩০ জন নিখোঁজ। যার জেরে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন।
বোদা উপজেলার আউলিয়ায় দুর্ঘটনা
এদিন দুপুরের দিকে বোদা উপজেলার মাড়েয়া বামনহাট ইউনিয়নের আউলিয়া ঘাট এলাকায় করোতোয়া নদীতে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। সেখানকার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী মৃতদের মধ্যে ৮ টি শিশু, ৪ জন পুরুষ এবং ১২ জন মহিলা রয়েছে। উপজেলার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেওয়ার পরে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে নদী থেকে ১৬ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়।
বদেশ্বরী মন্দিরের দিকে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনা
স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মহালয়া উপলক্ষে মাড়েয়া বাজারের আউলিয়া ঘাট থেকে প্রায় শখানেক যাত্রীকে নিয়ে ইঞ্চিন চালিত একটি নৌকা বড়শশী ইউনিয়নের বদেশ্বরী মন্দিরের দিকে যাচ্ছিল। ঘাট থেকে কিছুটা যাওয়ার পরেই নৌকাটি জুলতে শুরু করে। সেই সময় মাঝি নৌকাটিকে ঘাটে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হন। নৌকাটি ডুবে যায়। অনেকে সাঁতরে পাড়ে উঠে আসেন। তবে ব্যর্থ হন অনেকেই।
উদ্ধার কাজে স্থানীয়রা
প্রথমে উদ্ধার কাজে স্থানীয়রাই হাত লাগান। পরে প্রশাসনের তরফে হাত লাগানো হয়। পরে ঢাকা থেকে আসা ডুবুরির দল নদীতে নিখোঁজদের সন্ধানে তল্লাশি শুরু করে। জেলা প্রশাসনের তরফে মৃতদের পরিবারগুলিকে ২০ হাজার টাকা করে সাহায্য দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। প্রশাসনের তরফে আরও জানানো হয়েছে, মৃতদেরগুলি শনাক্ত হলেই, তা পরিবারগুলির হাতে তুলে দেওয়া হবে।
বহন ক্ষমতার বেশি যাত্রী
মহালয়া
উপলক্ষে
ঘাটে
ছিল
প্রচুর
যাত্রীর
ভিড়।
ফলে
নৌকার
বহন
ক্ষমতার
অনেক
বেশি
যাত্রী
নেওয়া
হয়েছিল
বলে
জেলা
প্রশাসনের
তরফে
অভিযোগ
করা
হয়েছে।
আর
সেই
কারণেই
দুর্ঘটনা
বলে
জানানো
হয়েছে।
উল্লেখ
করা
যেতে
পারে,
গত
বছরের
ডিসেম্বরে
বাংলাদেশে
একটি
পণ্যবাহী
জাহাজে
যাত্রীবাহী
ফেরির
ধাক্কা
লাগলে
কমপক্ষে
৩৭
জনের
মৃত্যু
হয়।
তার
আগে
গত
নভেম্বরে
দক্ষিণের
ভোলা
দ্বীপে
একটি
ওভার
লোডেড
ট্রিপল
ডেকার
ফেরি
ডুবে
কমপক্ষে
৮৫
জনের
মৃত্যু
হয়।
এইসব
হিসেব
ধরলে
নদী
মাতৃক
বাংলাদেশে
মাঝে
মধ্যেই
নৌকাজুবির
মতো
ঘটনা
ঘটে।
প্রশাসনের
তরফে
অভিযোগ
করে
বলা
হয়েছে,
সেখানকার
ছোট
ও
মাঝারি
আকারের
নৌকার
৯৫
শতাংশের
বেশি
ন্যূনতম
নিরাপত্তা
বিধি
মেনে
চনে
না।
আর
সেই
কারণেই
দুর্ঘটনা।
প্রতীকী ছবি
রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী আসন পাওয়ার যোগ্য! প্রথমবার ভারতের হয়ে জোর সওয়াল রাশিয়ার