Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রান্না শেষ? কাটা সবজির খোসা ফেলবেন না, এই গরমে উজ্জ্বল ত্বক পেতে এর বিকল্প নেই -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
দ্রুত তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিবডি! ফের আশার আলো দেখাচ্ছে রাশিয়ার করোনা ভ্যাকসিন স্পুটনিক-ভি
দ্রুত তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিবডি! ফের আশার আলো দেখাচ্ছে রাশিয়ার করোনা ভ্যাকসিন স্পুটনিক-ভি
ইতিমধ্যে গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি ৬৫ লক্ষের গণ্ডি পার করেছে। মারা গেছেন প্রায় ৮ লক্ষ মানুষ। এমতাবস্থায় করোনার কার্যকরী টিকার অপেক্ষায় চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করছে গোটা বিশ্ব। অন্যদিকে গত মাসেই করোনা টিকা স্পুটনিক-ভি সামনে এনে গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় রাশিয়া। এবার এই টিকাই বর্তমানে করোনা চিকিৎসায় নতুন পথ দেখাচ্ছে বলে খবর।
চার দশকের চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই তৈরি স্পুটনিক-ভি
অন্যদিকে হু নির্দেশিত সমস্ত ট্রায়াল শেষ না করায় এই ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়ে একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠে। এদিকে রাশিয়ার করোনা ভ্যাকসিন প্রস্তুতির পিছনে যে সংস্থা রয়েছে সেই গামালায়া রিসার্চ ইন্সটিটিউটের গবেষণা পরিচালক ডেনিস লোগুনভ জানিয়েছেন আচমকা নয় চার দশকের চিকিৎসা বিজ্ঞানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই তৈরি হয়েছে এই ভ্যাকসিন।
স্পুটনিক-ভি-র কার্যকারিতা নিয়ে গবেষণা প্রকাশিত দ্য ল্যানসেট জার্নালে
শুক্রবার দ্য ল্যানসেট জার্নালে এই ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়ে প্রাথমিক বেশ কিছু ফলাফল প্রকাশিত হয়। সেখানেই নতুন আশা যোগাচ্ছে রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি। সূত্রের খবর, এই ভ্যাকসিনের প্রয়োগে মানব শরীরে অ্যান্টিবডির সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণেই বাড়ছে। পাশাপাশি সাম্প্রতিক একটি ছোট মানব ট্রায়ালে যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবকরা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের কারও শরীরেই বিশেষ কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
নেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
এদিকে স্পুটনিক-ভি এর আগেই প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে মানব শরীরে পরীক্ষামূলক প্রয়োগে সফল ভাবে শেষ হয়েছে বলে দাবি করেছেন রুশ বিজ্ঞানীরা। তারপরেই ছাড়পত্র মেলে সেদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। প্রথম ধাপে যে সব স্বেচ্ছাসেবক এই টিকা নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন বলেও বিজ্ঞানীদের দাবি।
২৮ দিনেই তৈরি হচ্ছে টি-সেল
একইসাথে এই টিকা ২৮ দিনেই মানব টি-সেল তৈরীতেও সক্ষম বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ মহল।এি টি-সেল হল রক্তের সাদা একটি অংশ যা করোনা আক্রান্ত কোষগুলোকে খুঁজে বের করে তা ধ্বংসের মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। গবেষকদের মতে টিকা দেওয়ার ১৪ দিন পরে টি-সেলের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায় আর অ্যান্টিবডির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায় ২৮দিনের মধ্যে।
