এলিয়েনদের সঙ্গে চুক্তি করেছে আমেরিকা-ইজরায়েল, মঙ্গলগ্রহে গোপনে চলছে গবেষণা! সব জানেন ট্রাম্প
মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এলিয়েনদের বিষয়ে জানেন। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ইজরায়েলের মাহাকাশ বিজ্ঞান সংস্থার প্রধান হাইম এশেদ। উল্লেখ্য, বিগত ৩০ বছর ধরে ইজরায়েলের মাহাকাশ বিজ্ঞান সংস্থার প্রধানের পদে রয়েছেন এশেদ। ৮৭ বছর বয়সী এশেদ আরও বহু চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। যা নিয়ে গোটা বিশ্ব তোলপাড় হয়ে গিয়েছে।
বহু বছর ধরে যোগাযোগ রয়েছে
ইসরায়েলের স্পেস সিকিউরিটি প্রোগ্রামের প্রধান এশেদ বলেন, মার্কিন ও ইজরায়েলি বিজ্ঞানীদের সাথে এলিয়েনদের যোগাযোগ রয়েছে। এশেদের দাবি, ভিনগ্রহের এই প্রাণীরাই নিজেদের অস্তিত্বকে জগতের সামনে আনতে চায় না। এই যোগাযোগ নতুন নয়। বহু বছর ধরে যোগাযোগ রয়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প এলিয়েনদের কথা জানেন
ভিনগ্রহে আদৌ প্রাণ রয়েছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি নিশ্চিত ভাবে। তবে এরই মধ্যে দুই দেশের সরকার এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগের এই দাবি চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিশ্বে। ইজরায়েলের এক সংবাদপত্রে সাক্ষাৎকারে এশেদ বলেছেন, ভিনগ্রহে সত্যিই প্রাণীরা আছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাদের কথা জানেন।
তথ্য প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন ট্রাম্প?
সাক্ষাৎকারে এশেদ জানান, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানেন এবং এ ব্যাপারে একটা সময় তিনি তথ্য প্রকাশ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন। তবে মানুষকে আতঙ্কিত না করতে ভিনগ্রহের প্রাণীরা তাকে এটি করতে নিষেধ করে। এশেদের দাবি, এলিয়েনরাও মানবসমাজ সম্পর্কে জানতে একইভাবে আগ্রহী।
এলিয়েনদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ আমেরিকা
অবসরপ্রাপ্ত মহাকাশ বিজ্ঞানী এই বিষয়ে আরও বলেন, 'মঙ্গল গ্রহের মাটির নিচে আমেরিকার মহাকাশচারী ও বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা চুক্তি হয়েছে। তারা আমাদের নিয়ে এখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য একটি চুক্তি সই করেছে।' গ্যালাকটিক ফেডারেশন নামক একটি সংস্থার কথাও উল্লেখ করেন এশেদ। তিনি আরও দাবি করেছেন, এই মুহুর্তে মঙ্গলের মাটির নীচে একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করছেন এলিয়েনরা।
চাপের মুখে মাথা নত কেন্দ্রের, আন্দোলনরত কৃষকদের দাবি মেনে নিল মোদী সরকার!