ইংল্যান্ডের পর আমেরিকা, মানুষ মারছে ওমিক্রন
ইংল্যান্ডের পর আমেরিকা, মানুষ মারছে ওমিক্রন
সম্প্রতি ইংল্যান্ড প্রথম ওমিক্রন সংক্রমিত ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল৷ সেদেশের প্রধানমন্ত্রী বরিস স্বয়ং সর্বসমক্ষে এনেছিলেন করোনার এই নতুন প্রজাতি ওমিক্রনে মৃত্যুর খবর৷ এবার ওমিক্রনে সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর খবর এল আমেরিকা থেকে৷ সোমবারই মার্কিনমুলুকে ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন এক ব্যক্তি।
আমেরিকার কোথায় মৃত্যু?
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র
টেক্সাসের
হ্যারিস
কাউন্টিতে
প্রথম
ওমিক্রনে
মৃত্যু
ঘটেছে
একজনের।
করোনার
এই
নতুন
অতিসংক্রমক
ভাইরাসে
মৃত
এই
ব্যক্তির
করোনা
টিকা
নেওয়া
ছিল
না
বলে
জানা
গিয়েছে।
মঙ্গলবারই
সকালে
টুইট
করে
এই
খবরটি
জানিয়েছেন
হ্যারিস
কাউন্টির
বিচারক,
লিনা
হিডালগো।
টুইটারে কী লিখেছেন লিনা হিডালগো ?
এদিন তিনি টুইটারে লেখেন, 'কোভিডের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত হয়ে প্রথম প্রাণহানির খবর পেয়ে আমি দুঃখিত। হ্যারিস কাউন্টির পূর্বাঞ্চলের ৫০ বছরের একজন ব্যক্তি যাকে টিকা দেওয়া হয়নি তিনি ওমিক্রন সংক্রমনে মারা গিয়েছেন৷' এরপরই সবাইকে করোনা টিকা নেওয়ার অনুরোধ করে হিডালগো আরও বলেন, 'দয়া করে কোভিডের টিকা নিন এবং অন্যদেরও টিকা নেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহিত করুন।'
কী বলছে রয়টার্স?
অন্যদিকে রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন স্বাস্থ্য বিভাগ একটি বিবৃতি জারি করেছে যে মৃত ব্যক্তি কোভিড-১৯-এর সংক্রমনে গুরুতর জটিলতার ঝুঁকিতে ছিলেন কারণ তাঁকে টিকা দেওয়া হয়নি। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ১৮ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহের সিকোয়েন্সিং ডেটার উপর ভিত্তি করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড-১৯ সংক্রমণের ৭৩ শতাংশের জন্য ওমিক্রন ভেরিয়েন্টকেই দায়ী করা হয়েছে৷
কী অবস্থা ইংল্যান্ডে?
তবে এখনও পর্যন্ত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওমিক্রনের কারণে এটিই প্রথম মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে, ডিসেম্বরে, যুক্তরাজ্য ওমিক্রনের কারণে বিশ্বের সর্বপ্রথম মৃত্যুর খবর এসেছিল। বর্তমানে ইংল্যন্ডে ওমিক্রনে মৃতের সংখ্যা ১২ তে পৌঁছেছে। এবং ওমিক্রনে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে৷ অন্যদিকে ১০৪ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।