উত্তরপূর্বের উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলি কোন ধূর্ত চালে লকডাউনে সদস্য বাড়াচ্ছে! পাল্টা তেজে মায়ানমার সেনা
উলফা, এনএসসিএন সহ একাধিক উগ্রপন্থা গোষ্ঠীর এককালের পোক্ত ঘাঁটি হয়ে গিয়েছিল মায়ানমার। মায়ানমার সীমান্ত থেকে তারা ক্রমাগত ভারতীয় সেনা বাহিনীর ওপর নজর রাখতে শুরু করে।
উলফা, এনএসসিএন সহ একাধিক উগ্রপন্থা গোষ্ঠীর এককালের পোক্ত ঘাঁটি হয়ে গিয়েছিল মায়ানমার। মায়ানমার সীমান্ত থেকে তারা ক্রমাগত ভারতীয় সেনা বাহিনীর ওপর নজর রাখতে শুরু করে। এবার সেই উগ্রপন্থী শিবিরগুলি ক্রমেই কোণঠাসা হয়ে আসছে ।
বিধ্বংসী মেজাজে মায়ানমার সেনা
মায়ানমারের সেনা ক্রমাগত বিধ্বংসী মেজাজে সেদেশের সীমান্ত থেকে উত্তরপূর্বের উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলিকে সরিয়ে দিতে উদ্যোগ নিচ্ছে। এর জেরে উলফার মতো সংগঠন ক্রমেই সীমান্তের এপারের দিকে কোণঠাসা হচ্ছে।
বড় ধাক্কা উগ্রপন্থী শিবিরে
মায়ানমার সেনার উগ্রপন্থা নিধন অভিযানের জেরে এনএসসিএন, এনএসসিএন আইএম, এবং উলফা ক্রমেই ভারতীয় সেনার সঙ্গে মায়ানমারের সেনার দিকেও কড়া দৃষ্টি রাখছে। দুই সেনার গতিবিধি অনুযায়ী,তারা নতুন শিবির তৈরির জায়গা খুঁজে যাচ্ছে সীমান্তে। বহু উত্তরপূর্বের বিশেষজ্ঞের দাবি, ক্রমেই উত্তপূর্বের উগপন্থী গোষ্ঠীগুলির ঘাঁটি বড় ধাক্কা খাচ্ছে। ফলে থমকে যাচ্ছে তাদের গতিবিধি।
শিবির জোরালো করতে কোন অস্ত্রে আশ্রয় উগ্রপন্থীদের?
উল্লেখ্য, এদিকে,লকডাউনের জেরে গোটা উত্তরপূর্বের বিভিন্ন জায়গায় চাকরির অভাব দেখা দিচ্ছে। লকডাউনে কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ। আর সেই কর্মহীনতার পরিস্থিতিতে সামনে রেখে , এই কর্মহীন মানুষদের দলে সংযুক্ত করছে উগ্রপন্থী শিবিরগুলি। এননই দাবি ভারতীয় গোয়েন্দাদের।
সতর্কতায় ভারতীয় সেনা
এমন এক পরিস্থিতিতে বাঁচার তাগিদে এই উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলি কোনদিকে পদক্ষেপ নেয়, সেদিকে কড়া নদর রয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দাদের। বিশেষত নাগা বিদ্রোহীদের দিকে সেনার নজরও রয়েছে কড়াভাবে।
প্রস্তুত পাটলীপুত্রের রণভূমি, বিহারে নীতীশকে ছাপিয়ে যাওয়ার দৌড়ে কারা? এক নজরে বিহারের ভোটচিত্র