কমলেশের মৃত্যুর পরের দিনই চরম সিদ্ধান্ত হিন্দু সমাজ পার্টির
হিন্দু সমাজ পার্টি প্রধান কমলেশ তিওয়ারির হত্যাকাণ্ডের পরের দিনই চরম সিদ্ধান্ত নিল দল। প্রধানের পদে বসানো হল কমলেশে স্ত্রী কিরণ তিওয়ারিকে।
হিন্দু সমাজ পার্টি প্রধান কমলেশ তিওয়ারির হত্যাকাণ্ডের পরের দিনই চরম সিদ্ধান্ত নিল দল। প্রধানের পদে বসানো হল কমলেশে স্ত্রী কিরণ তিওয়ারিকে। গত ১৮ অক্টোবর নিজের বাড়িতেই আততায়ীদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন কমলেশ তিওয়ারি। তার পরের দিন শনিবার কমলেশের স্ত্রীকে দলের সভাপতি পদে বসানো হয়।
কমলেশের পদে তাঁর স্ত্রী
হিন্দু সমাজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি ছিলেন কমলেশ তিওয়ারি। ১৮ অক্টোবর লখনউয়ে নিজের বাড়িতেই খুন হন তিনি। পরিকল্পিত ভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। কমলেশের মৃত্যর পর স্বাভাবিকভাবেই নেতৃত্বহীনতায় ভুগছিল দল। তার পরের দিনই তাই দলের প্রধানের পদেই বসানো হয় তাঁর স্ত্রী কিরণ তিওয়ারিকে।
নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা কমলেশকে
১৫ বার কোপানো হয়েছিল কমলেশকে। মৃত্যু সুনিশ্চিত করতে তারপরে আবার আততায়ীকা তাঁর মাথায় গুলি করে। একটি মুসলিম চরমপন্থী সংগঠন এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে। যদিও দুই মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কমলেশের স্ত্রী অভিযোগ করেছিলেন, বিজনৌরের এক মৌলবী তাঁর স্বামীর হত্যার মূল চক্রী।
যোগীর তদন্তে অসন্তুষ্ট পরিবার
কমলেশ
তিওয়ারি
হত্যার
পরেই
পরিবারের
জন্য
১৫
লাখ
টাকা
আর্থিক
সাহায্যের
কথা
ঘোষণা
করেছিল
যোগী
সরকার।
মুখ্যমন্ত্রী
দফতরে
গিয়ে
তিওয়ারির
পরিবার
দেখাও
করেছিলেন।
কিন্তু
সেই
সাক্ষাত
সন্তোষ
জনক
ছিল
না
বলে
দাবি
করেন
কমলেশের
মা।
তিনি
অভিযোগ
করেন
পুলিস
আধিকারিকরা
তাঁদের
সঙ্গে
দুর্ব্যহার
করেছে।
এমনকী
যোগীর
তদন্তের
আশ্বাসও
সন্তোষ
জনক
নয়
বলে
দাবি
করেছিলেন
তিনি।
কমলেশ
তিওয়ারির
মা
হুঁশিয়ারি
করেছিলেন
দুষ্কৃতীরা
যোগ্য
শাস্তি
না
পেলে
নিজেরই
অস্ত্র
তুলে
নেবেন।