কেন শিবাজি পার্ককে শপথ গ্রহনের জন্য বাছলেন উদ্ধবরা
কেন শিবাজি পার্ককে শপথ গ্রহনের জন্য বাছলেন উদ্ধবরা
বৃহস্পতিবার
মুম্বইয়ের
জনপ্রিয়
শিবাজি
পার্কে
হবে
শপথ
গ্রহন
অনুষ্ঠান।
সেই
শপথ
গ্রহন
অনুষ্ঠােন
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী
থেকে
শুরু
করে
অমিত
শাহ
পশ্চিমবঙ্গের
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়কেও
আমন্ত্রণ
জানানো
হয়েছে।
প্রথমে
ঠিক
হয়েছিল
১
ডিসেম্বর
শপথ
নেবেন
উদ্ধব
তারপরে
জানা
যায়
আগামিকালই
তিনি
শপথ
নেবেন।
বাকি
মন্ত্রীরা
পরে
শপথ
নেবেন।
কিন্তু
কেন
শিবাজি
পার্ককেই
বেছে
নিলেন
উদ্ধব?
মুম্বইয়ের জনপ্রিয় শিবাজি পার্ক
মহারাষ্ট্রের বহু রাজনৈতিক উত্থান-পতনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মুম্বইয়ের এই শিবাজি পার্ক। ১১৩,০০০ স্কোয়ার মিটারের এই পার্কে মূলক ক্রিকেচ খেলাই বেশি হয়ে থাকে। ক্রিড়া জগতের বহু বড় ক্রিড়াবিদের উত্থান হয়েছে এই শিবাজি পার্কের ময়দান থেকেই। এই সুবিশাল এলাকার কারণেই এই পার্ককে বেছে নিয়েছে শিবসেনা। যাতে এই শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানে বেশি সংখ্যক মানুষ যোগ দিতে পারেন।
স্বাধীনতা আন্দোলনের পথিকৃতি শিবাজি পার্ক
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় থেকেই শিবাজি পার্কের গুরুত্ব তৈরি হয়েছিল। ব্রিটিশ আমলেই মুম্বই পুরসভা পার্কটি তৈরি করেছিল।১৯২৭ সাল পর্যন্ত পার্কটি মাহিম পার্ক নামেই পরিচিত ছিল। পরে মুম্বই পুরসভার পক্ষ থেকে নাম পরিবর্তন করে শিবাজি পার্ক রাখা হয়। ১৯২৭ সাল থেকেই এই পার্ক খেলাধুলোর প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠেছিল। শিবাজি পার্ক জিমখানা খোলা হয়েছিল এখানে।
রাজনীতির অংশ শিবাজি পার্ক
১৯২৫ সাল থেকেই মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল শিবাজি পার্ক। ব্রিিটশ শাসনের প্রতিবাদে একেরপর এক আন্দোলন, জমায়েত মিটিং, মিছিল হত এই শিবাজি পার্কে। স্বাধীনতার পরেএ একাধিক রাজনৈতিক মিটিং, মিছিল হয়েছে এই শিবাজি পার্কে। শিবসেনা নিজেও একাধিক মিটিং মিছিল করেছে এখানে। ২০১০ সালে বম্বে হাইকোর্ট এলাকাটি সাইলেন্স জোন হিসেবে ঘোষণা করে।