For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

কেন শেয়ার বাজারে এই লাগাতার পতন, কী কারণ ব্যাখ্যা করছেন অর্থনীতিবিদরা

কেন শেয়ার বাজারে এই লাগাতার পতন, কী কারণ ব্যাখ্যা করছেন অর্থনীতিবিদরা

Google Oneindia Bengali News

লাগাতার শেয়ার বাজারে পতন। সকাল থেকেই দালাল স্ট্রিটের মুখ ভার। তাও আবার বাজেটের আগে। শুধু আজ নয় গত ৩ মাস ধরেই শেয়ার বাজারের অবস্থা খুব একটা ভাল যাচ্ছে না। সোমবার সকালে বাজার খুলতেই পড়তে শুরু করে সেনসেক্স। এক ধাক্কায় একেবারে ১৭০০ পয়েন্ট পড়ে গিয়েছিল শেয়ার বাজার। ৩০ টি সংস্থার শেয়ারের দাম তলািনতে এসে ঠেকেছিল।

শেয়ার বাজারে ধস

শেয়ার বাজারে ধস

সোমবার থেকে ৫৮,০০০-র নীচে চলে গিয়েছিল শেয়ার বাজার। বাজার খোলার ১ ঘণ্টার মধ্যেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। নিফটির হালও খুব একটা ভাল ছিল না। ৫০ এ গিয়ে আটকে গিয়েছিল নিফটি। তারপর কিছুয়া স্বাভাবিক হলেও পরিস্থিতি তেমন ভাল হয়নি বললেই চলে। হাঠাৎ করে শেয়ার বাজারের এমন বেহাল দশার অন্যতম কারন করোনার থার্ড ওয়েভ আর কেউ ঝুঁকি নিতে চাইছেন না। বিেশষ করে আইটি কোম্পানিগুলির শেয়ারের অবস্থা একেবারেই ভাল না। সেই সঙ্গে অনলাইন পরিষেবা দানকারী জোম্যাটো আর নায়কার শেয়ারের রেকর্ড পতন উল্লেখ যোগ্য। জোম্যাটো ১৯ শতাংশ শেয়ার পড়েছে। আর পে টিএম, নায়কার শেয়ারের অবস্থাও একেবারে ভাল ছিল না।

আইটি সংস্থা গুলিতে বেশি ধাক্কা

আইটি সংস্থা গুলিতে বেশি ধাক্কা

শুধু আইটি সংস্থাগুলি নয় শেয়ার পড়েছে ভোডাফোন আইডিয়া, জেএসডব্লু স্টিলেরও। তার অন্যতম কারণ বাজেট অধিবেশন। ২৬ জানুয়ারি বণিক সভাগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন কেন্দ্রীয অর্থমন্ত্রী। তার আগে আর তাই ঝুঁকি নিতে চাইছে না কোনও সংস্থা সেকারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থনীিতবিদরা। একদিকে করোনা আবহ আরেক দিকে বাজেটের আগাম প্রস্তুতি দুই মিলেই শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে অনাগ্রহ তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না অনেকেই।

ধাক্কা খাচ্ছে কারা

ধাক্কা খাচ্ছে কারা

শুক্রবারও শেয়ার বাজারের অবস্থা খুব একটা ভাল ছিল না। সোমবার সকলে ভেবেছিলেন কিছুটা উন্নতি হবে অবস্থার। কিন্তু উল্টো পরিস্থিতি তৈরি হল। বাজার খোলার এক ঘণ্টার মধ্যে হু হু করে পড়তে শুরু করে শেয়ার বাজার। ৩০টি সংস্থার মধ্যে মাত্র ৬টি সংস্থা কিছুটা লাভের মুখ দেখেছে। আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ভারতী এয়ারটেল এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ ছাড়া আর কোনও সংস্থার শেয়ারের দাম তেমন চড়েনি। েয সংস্থা গুলির শেয়ার সবচেয়ে ধাক্কা খেয়েছে তার মধ্যে রয়েছে বাজাজ ফিনান্সের শেয়ারের দাম পড়েছে ৪.৩৩ শতাংশ। টেক মাহিন্দ্রার শেয়ার পড়েছে ৪.১৭ শতাংশ। ইউপ্রোর শেয়ার পড়েছে ৩.৯০ শতাংশ। টাটা স্টিলেরও শেয়ারের দাম পড়েছে ৩.৪৬ শতাংশ। টাইটানের শেয়ার পড়েছে ৩.৩৭ শতাংশ। এশিয়ান পেন্টেসের শেয়ার পড়েেছ ৩.১৬ শতাংশ।

কী বলছেন অর্থনীতিবিদরা

কী বলছেন অর্থনীতিবিদরা

অর্থনীতিবিদরা জানাচ্ছেন মুদ্রাস্ফীতির ভয়ে শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে রাশ টানছে। বিশেষ করে আইটি বা তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা গুলিই এই নিয়ে বিশেষ অনাগ্রহ দেখাচ্ছে। সেকারণেই ই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে নিফটিতেও করুন অবস্থা। ৫০-এ আটকে গিয়েছে সংস্থার লেনদেন। গ্লোবাল ইকোনমিক প্লাটফর্মেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অর্থনীতি বিদদের মধ্যে আগামিকাল থেকে শুরু হতে চলা আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বৈঠকের দিেক নজর রয়েছে সকলের। কারণ সেখানেই বন্ড, মুদ্রাস্ফীতি-সহ একাধিক বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। সেই সঙ্গে নতুন ফেড পলিসি কী হতে চলেছে সেদিকেও নজর রয়েছে সকলের। সেকারণেই অনেকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে আনাগ্রহ দেখাচ্ছেন। আরেকটি কারণ হল ডিসেম্বর মাস থেকে শেয়ার বাজারে লাগাতার পতন। সেকারণে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা খুব একটা ভারসা পাচ্ছেন। তার উপরে রয়েছে ৫ রাজ্যের ভোট। সেকারণেই ধীরে চলো নীতিতেইএগোতে চাইছেন সকলে।

English summary
Why Sensex droops 1700 point
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X