পাইকারি বাজারে কমল মুদ্রাস্ফীতির হার
Array
হোলসেল মার্কেট প্রাইসের নিরিখে বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার শুক্রবার কমল। অগাস্টে তা ছিল ১২.৪১ শতাংশ। তা সেপ্টেম্বরে কমে হয়েছে ১০.৭ শতাংশ। এমনটাই বলেছে সরকার। একাতি বিবৃতিতে সরকার বলেছে যে, খাদ্য সূচক যা উৎপাদিত পন্য গোষ্ঠীর খাদ্য পন্য নিয়ে গঠিত তা ১৭৬.০ থেকে কমে ১৭৫.২ হয়েছে।
ডব্লিউপিআই সূচক
ডব্লিউপিআই খাদ্য সূচকের ভিত্তিতে মূল্যস্ফিতির হার অগাস্টে ৯.৯৩ শতাংশ থেকে ৮.০৮ শতাংশতে নেমে এসেছে সেপ্টেম্বরে। গত মাসে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে খনিজ তেল, খাদ্যপণ্য, অপরিশোধিত পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, রাসায়নিক, রাসায়নিক পণ্য, ধাতু, বিদ্যুৎ , বস্ত্র এই সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য। সেই থেকে জানা যাচ্ছে যে গত মাসে খাদ্য দ্রব্যে মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। অগাস্টে ১২.৩৭এর তুলনায় তা কমে ১১.০৩ শতাংশ হয়েছে।
মুদ্রাস্ফীতি অন্য ক্ষেত্রে
অন্যদিকে সবজির ক্ষেত্রে তা সেপ্টেম্বরের ২২.২৯ থেকে বেড়ে ৩৯.৬৬ শতাংশ হয়েছে। পেট্রোল ডিজেলের যদি দাম অনুযায়ী দেখা যায় তাহলে সেক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি অগাস্টের ৩৩.৬৭ থেকে কমে সেপ্টেম্বরে ৩২.৬১ শতাংশ হয়েছে। তেল বীজ এবং পন্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৬.৩৪ থেকে ১৬.৫৫ শতাংশ।
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ঘোষণা
বুধাবার
রিজার্ভ
ব্যাঙ্ক
ঘোষণা
করেছে
যে
খুচরো
মার্কেটে
মুদ্রাস্ফীতি
৭.৪১
শতাংশ
এক
বছরে।
এর
কারণ
অবশ্যই
খাদ্য
পন্যের
মূল্য
বৃদ্ধি।
সেন্ট্রাল
ব্যাঙ্ক
ইতিমধ্যেই
তাঁদের
ইন্টারেস্ট
রেট
বাড়িয়েছে
চার
গুণ।
তা
এখন
হয়েছে
৫.৯০
শতাংশ।
মুদ্রাস্ফীতির রেকর্ড
প্রসঙ্গত
গতকালইদেশে
ফের
মুদ্রাস্ফীতির
রেকর্ড
ভাঙল।
সেপ্টেম্বরে
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
৭.৪১
শতাংশে
পৌঁছে
গিয়েছে।
অথচ
অগাস্টেই
মুদ্রাস্ফীতি
ছিল
৭
শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে
অন্য
মাসের
তুলনায়
সবজি,
মশলা,
ডাল,
দুধের
দাম
বৃদ্ধি
পেয়েছে।
বেড়েছে
ফলের
দামও।সিপিআই
অর্থাৎ
কনজিউমার
প্রাইস
ইনডেক্সে
দেখানো
হয়েছে
গত
অগাস্টে
দেশে
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
ছিল
৭
শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে
তা
বৃদ্ধি
পেয়ে
হয়েছে
৭.৪১
শতাংশ।
যা
গত
৫
মাসের
মধ্যে
সর্বোচ্চ।
অন্যদিকে
আলাদা
করে
ইনডেক্স
অফ
ইন্ডাস্ট্রিয়াল
প্রোডাকশনের
মাধ্যমে
দেশে
ফ্যাক্টরি
আউটপুটের
তথ্যও
প্রকাস
করা
হয়েছে
এদিন।
সেখানে
বলা
হয়েছে
গত
অগাস্টে
তার
০.৮
শতাংশ
সংকোচন
হয়েছিল।
এনিয়ে
টানা
নবার
কনজিউমার
প্রাইস
ইনডেক্স
রিজার্ভ
ব্যাঙ্কের
ওপরের
৬
শতাংশের
মার্জিনের
ওপরে
রয়েছে।
সরকারের
তরফে
রিজার্ভ
ব্যাঙ্ককে
বলা
হয়েছে
২০২৬-এর
মার্চের
মধ্যে
উভয়
দিকে
২
শতাংশ
মার্জিন-সহ
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
৪
শতাংশে
রাখতে
নির্দেশ
দিয়েছে।
সম্প্রতি
এক
সংবাদ
মাধ্যমের
প্রতিবেদনে
অর্থনীতিবিদদের
ভবিষ্যদ্বাণী
উল্লেখ
করে
বলা
হয়েছিল
সেপ্টেম্বরের
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
থাকতে
পারে
৭.৩
শতাংশের
আশপাশে।