কমছে দেশের মুদ্রাস্ফীতি, দায়ি খাদ্য বর্হিভুত পণ্যের কম মূল্য
কমছে দেশের মুদ্রাস্ফীতি, দায়ি খাদ্য বর্হিভুত পণ্যের কম মূল্য
দেশের বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার কমে ০.৩৩ শতাংশে এসে পৌঁছেছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই এই হার ব্যাপকভাবে কমেছে বলে জানা গিয়েছে। আগস্টে যা ছিল ১.০৮ শতাংশ। কারণ হিসাবে বলা হয়েছে, জ্বালানি তেলের কম দামের পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্যের দামেও ঘাটতি দেখা দিয়েছে। বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রকের পক্ষ থেকে পেশ করা তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ৫.২২ শতাংশে ছিল। এ বছর যা একেবারেই তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
'ভারতের পাইকারি মূল্যবৃদ্ধি সূচী সংখ্যা’ সংক্রান্ত এক পর্যালোচনাতে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়, 'আর্থিক বছরে মুদ্রাস্ফীতির হার ১.১৭ শতাংশ ছিল। যা গতবছর ৩.৯৬ শতাংশ ছিল।’ কেন্দ্র জানিয়েছে, খাবার নয় এমন পণ্যের মূল্য কম হওয়ার জন্যই মুদ্রাস্ফীতি সেপ্টেম্বরে কমে ০.৩৩ শতাংশ হয়েছে। প্রসঙ্গত। খাদ্যবস্তুর মুদ্রাস্ফীতি সেপ্টেম্বরে ৭.৪৭ শতাংশ বেড়েছে, অন্যদিকে খাদ্য নয় এমন পণ্যের মুদ্রাস্ফীতি কমে ২.১৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ডব্লিউপিআই খাদ্য সূচক বেড়ে ৫.৯৮ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ৫.৭৫ শতাংশ।
বাণিজ্য–শিল্পমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, খাদ্য বর্হিভুত পণ্যের মুদ্রাস্ফীতি আড়াই শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তথ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, উৎপাদন খাতে পাইকারি মূদ্রাস্ফীতির হার ছিল ০.১ শতাংশ। পাইকারি মূদ্রাস্ফীতি সূচকের প্রাথমিক পণ্যগুলি ২২.৬২ শতাংশ। জ্বালানী ও বিদ্যুৎ খাতে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার ০.৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে ফলমূল, শাক–সবজি, গম, মাংস এবং দুধের জন্য পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ছিল ০.৬ শতাংশ। যা বেড়ে হয়েছে ২২.৬২ শতাংশ।
বাংলার অভিজিতের ফরাসী পত্নী এস্থাও জিতে নিলেন '২০১৯ নোবেল' ! অর্থনীতিবিদের উত্থানের কাহিনি একনজরে