'গণতন্ত্রের হত্যাকারী কে'! জোর তর্কে রাহুল গান্ধী-অমিত শাহ, দেখুন কে কী বলছেন
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণে ব্যস্ত হয়েছেন।
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী ও বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণে ব্যস্ত হয়েছেন। কর্ণাটক ইস্যুতে তুমুল বিবাদ শুরু হয়েছে। দুই পক্ষই একে অপরকে গণতন্ত্রের হত্যাকারী বলে অভিহিত করেছে। রাহুল গান্ধীর ব্যাখ্যা বিজেপি-আরএসএস মিলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। পাকিস্তানের মতো একদলীয় ব্যবস্থা চালু করেছে।
আরএসএস সমস্ত নির্দল সংগঠনগুলিকে গৈরিকীকরণ করছে। এটা গণতন্ত্রে হওয়া উচিত নয়। এটা স্বৈরতান্ত্রিক দেশ বা পাকিস্তানে ঘটে। এমনটাই বলেছেন রাহুল।
The BJP’s irrational insistence that it will form a Govt. in Karnataka, even though it clearly doesn’t have the numbers, is to make a mockery of our Constitution.
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) May 17, 2018
This morning, while the BJP celebrates its hollow victory, India will mourn the defeat of democracy.
রাহুলের পাল্টা অমিত শাহও কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছেন। তিনি টুইটে লিখেছেন, গণতন্ত্রের হত্যা তখনই হয়েছে যখন কংগ্রেস সুবিধা দেখে জেডিএসের সঙ্গে হাত মেলানোর কথা বলেছে। এটা কর্ণাটকের ভালোর জন্য করা হয়নি। হয়েছে তাদের ক্ষুদ্র রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য।
The ‘Murder of Democracy’ happens the minute a desperate Congress made an ‘opportunist’ offer to the JD(S), not for Karnataka’s welfare but for their petty political gains. Shameful!
— Amit Shah (@AmitShah) May 17, 2018
Who has the people’s mandate in Karnataka?
— Amit Shah (@AmitShah) May 17, 2018
The BJP, which has won 104 seats.
Or
Congress which dropped to 78 seats, whose own CM and Ministers lost by big margins.
JD(S) who won only 37 seats and lost their deposits on several others.
People are wise to realise.
অমিত শাহের প্রশ্ন, কর্ণাটকে কাদের জনমত রয়েছে? বিজেপি ১০৪টি আসন পেয়েছে। কংগ্রেস ৭৮টি আসনে নেমে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া বড় ব্যবধানে হেরে গিয়েছেন। জেডিএস মাত্র ৩৭টি আসন পেয়েছে।
এর আগে কর্ণাটকে বিরোধী বিধায়কদের কোটি কোটি টাকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। জেডিএস জানিয়েছে, তাদের বিধায়কদের ভাড়িয়ে সরকার গঠন করতে চাইছে বিজেপি। যদিও সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে বিজেপি। ইতিমধ্যে ইয়েদুরাপ্পা সরকার গঠন করে ফেলেছেন। তিনি কীভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করেন সেটাই এখন দেখার।