কংগ্রেসে পরিবারতন্ত্র কি ইতির পথে! রাহুলের পর সভাপতির দৌড়ে কারা এগিয়ে
সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে থেকেই বিজেপি জমি শক্ত করেছিল পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির বিরুদ্ধে। সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন মেটবার পরও সেই পোক্ত পিচেই খেলে চলেছে বিজেপি।
সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে থেকেই বিজেপি জমি শক্ত করেছিল পরিবারতন্ত্রের রাজনীতির বিরুদ্ধে। সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন মেটবার পরও সেই পোক্ত পিচেই খেলে চলেছে বিজেপি। কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলে আকাশকে নিয়ে মোদীর মন্তব্য এই সেই বার্তাকে আরও স্পষ্ট করে। এদিকে, কংগ্রেসকে বিজেপি যতবারই আক্রমণ করেছে ততবারই উঠে এসছে গান্ধী পরিবারের নাম। আর সেজন্যই একটা সময় রাহুল নিজেও চাননি যে গান্ধী পরিবার থেকে তাঁর পরে কেউ কংগ্রেসের সভাপতি পদে যোগ দিক। এমন এক পরিস্থিতিতে রাহুল গান্ধীর ইস্তফার পর কংগ্রেসের রাজনৈতিক তখতে কে বসেন , সেদিকে নজর গোটা রাজনৈতিক মহলের। দেখে নেওয়া যাক কার কার নাম উঠে আসছে কংগ্রেসের পরবর্তী প্রধান হিসাবে।
সুশীল কুমার শিন্ডে
মহারাষ্ট্রের
এই
দুঁদে
কংগ্রেস
নেতা
মনমোহন
সরকারের
সময়
ছিলেন
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রী।
আর
তাঁকে
ঘিরেই
বারবার
উঠে
আসছে
পরবর্তী
কংগ্রেস
সভাপতি
হওয়ার
সম্ভাবনা।
বর্ষীয়ান
নেতা
হিসাবে
তাঁর
নাম
রয়েছে
সবচেয়ে
আগে।
মল্লিকার্জুন খার্গে
কংগ্রেসের সংসদীয় দলের নেতা ছিলেন এক সময় মল্লিকার্জুন খার্গে। রাজনীতির অলিন্দে তিনি গান্ধী পরিবারের অন্যতম ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিতি পেলেও, কংগ্রেসের কঠিন সমে তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছেন বলে দলে যথেষ্ট সমাদর রয়েছে তাঁর।
গুলাম নবি আজাদ
কংগ্রেসের
রাজ্যসভার
এই
নেতার
নামও
উঠে
আসছে
পরবর্তী
সভাপতি
হিসাবে।
একসময়ে
কংগ্রেসের
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রীও
ছিলেন
এই
কংগ্রেস
নেতা।
অশোক গেহলোট
রাজস্থানের
মুখ্যমন্ত্রী
অশোক
গেহলোটের
নাম
উঠে
আসছে
কংগ্রেসের
সভাপতি
পদের
দৌড়ে।
এই
বর্ষীয়ান
নেতা
চিরকালই
গান্ধী
পরিবারের
ঘনিষ্ট
ছিলেন।
আর
বয়সের
দিক
থেকে
তিনি
সিনিয়র
থাকায়,
উঠে
আসছে
তাঁর
নাম।
সচিন পাইলট
রাজস্থানের
তরুণ
তুর্কী
এই
নেতাকে
অনেকেই
দেখতে
চাইছেন
কংগ্রেসের
সভাপতি
পদে।
একাধিক
বর্ষীয়ান
নেতাকে
সরিয়ে
কোনও
তরুণকে
কংগ্রেস
সভাপতির
পদে
বসিয়ে
হাত
শিবির
এগিয়ে
যাবে
কি
না
তা
নিয়ে
রয়েছে
ধন্ধ!
প্রিয়ঙ্কা গান্ধী
গান্ধী পরিবারের পরিবারতন্ত্র তকমার অবসান চেয়েছেন রাহুল। তবে যেভাবে সপ্তদশ লোকভা ভোটের আঙিনায় তাঁর বোন প্রিয়ঙ্কা জনপ্রিয়তা কুড়িয়ে নিয়েছেন, তাতে অনেকেই মনে করছেন এত সহজে পরিবারতন্ত্র মিটতে পারবেন না কংগ্রেসের রাজনীতিতে। ফলে প্রিয়ঙ্কার নাম বাদ যাচ্ছে না সম্ভাব্যের তালিকা থেকে।
আরও যাঁদের নাম উঠে আসছে!
কংগ্রেসের
প্রধানের
মসনদের
দৌড়ে
রয়েছেন
কংগ্রেসের
দক্ষিণের
দাপুটে
নেতা
একে
অ্যান্টনি,
রয়েছে
শশী
থরুর,
তরুণ
তুর্কী
কেসি
বেণুগোপাল।
এছাড়াও
৯০
বছরের
বর্ষীয়াণ
নেতা
মোতিলাল
ভোরাও
রয়েছেন
দৌড়ে।