করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অনেক বেশি কাবু যুবসমাজ, নেপথ্য কারণ সম্পর্কে কী বলছেন আইসিএমআর প্রধান
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অনেক বেশি আক্রান্ত হচ্ছে যুবসমাজ, বলছে আইসিএমআর
করোনায়
কাবু
গোটা
দেশ।
এদিকে
করোনার
ভারতীয়
স্ট্রেনে
সর্বাধিক
ভয়
ধরাচ্ছে
ভারতীয়দের
মধ্যে।
চরিত্র
বদলে
আগের
থেকে
অনেক
বেশি
প্রাণঘাতীও
হয়ে
উঠেছে
এই
স্ট্রেন।
এদিকে
বাজারে
ভ্যাকসিন
চলে
আসলেও
কিছুতেই
ঠেকানো
যাচ্ছে
না
করোনার
বাড়বাড়ন্তকে।
এদিকে
দ্বিতীয়
পর্বের
করোনা
ঢেউয়ে
কাবু
হচ্ছে
যুবসমাজও।
এমতাবস্থায়
মঙ্গলবার
সংবাদ
মাধ্যমের
কাছে
একটি
বিবৃতি
আরও
উদ্বেগের
কথা
শোনালেন
আইসিএমআর-র
প্রধান
ডঃ
বলরাম
ভার্গব।
তিনিও কার্যত স্বীকার করে নিলেন করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্টের কারণেই ভারতে তরুণ-তরুণীরা অনেক বেশি মাত্রায় সংক্রমিত হচ্ছেন। এর পিছনে সম্ভাব্য দুটি কারণ রয়েছে বলে মত তাঁর। প্রথমত, করোনার নয়া ভ্যারিয়েন্টের মারণ ক্ষমতা, একই সাথে দ্রুত গতিতে সংক্রমণ ক্ষমতা। যার মারাত্মক প্রভাব বর্তমানে ভারতের তরুণদের শরীরের উপর পড়ছে বলে তাঁর মত। কম সময়ের মধ্যেই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এদিকে কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান বলছে গত বছর করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ে আক্রান্তদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মানুষ ছিল ৩০ বছরের কম বয়সী। ২০২১ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ শতাংশে।
কোভিড হাসপাতালের নার্সদের সংবর্ধনা দিলেন বিধায়ক
এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি আরও জানান, করোনার প্রথম এবং দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে বয়সগত খুব একটা পার্থক্য নেই। এর জন্য গত বছরের অগাস্ট মাস পর্যন্ত তথ্য ও পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। প্রাথমিক রিপোর্টে দেখা গিয়েছে ৪৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষদের মৃত্যুর ঝুঁকির এখনও অনেকটাই বেশি। পাশাপাশি হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে মৃত্যুর হার প্রায় ৯.৭ শতাংশ। কিন্তু চলতি বছরে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে যুবসমাজকে অনেক বেশি কাবু করে ফেলছে মারণ করোনা। অনেক বেশি সংখ্যক যুবক-যুবতী করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের শিকার হয়েছেন।