For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

সিঙ্ঘু সীমান্তে কী কারণে নির্মম হত্যা? প্রাথমিক তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর ৬টি সূত্র

ভারতের রাজধানী দিল্লির বাইরে সিঙ্ঘু সীমান্তে ঘটে গেল নির্মম হত্যাকাণ্ড। লকবীর সিং নামে ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে নির্দয়ভাবে হত্যা করে হাত কাটা অবস্থায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।

  • |
Google Oneindia Bengali News

ভারতের রাজধানী দিল্লির বাইরে সিঙ্ঘু সীমান্তে ঘটে গেল নির্মম হত্যাকাণ্ড। লকবীর সিং নামে ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে নির্দয়ভাবে হত্যা করে হাত কাটা অবস্থায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। শুক্রবার সকালে প্রতিবাদী কৃষকদের মূল মঞ্চের কাছে একটি ব্যারিকেড থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর হাত কাটা কাটা দেহ পাওয়া যায়। কিন্তু কেন ঘটল এমন নির্মম হত্যাকাণ্ড?

সিঙ্ঘু সীমান্তে কী কারণে নির্মম হত্যা? চাঞ্চল্যকর ৬টি সূত্র

সম্মিলিত কিষাণ মোর্চা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে নিহঙ্গরা। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, লক্ষবীরকে হত্যা করেছিল নিহঙ্গরা। কারণ তাঁরা দাবি করেছিল যে তিনি 'সর্বলোহ গ্রন্থে'কে অপমান করার চেষ্টা করেছিলেন। সত্যিই কী কারণে লিঞ্চিং হয়েছিল? পুলিশ সূত্রে প্রাথমিক যে কারণগুলি উঠে আসছে একনজরে।

প্রথমত, লখবীর সিং তিনদিন আগে সিঙ্ঘু সীমান্তে এসেছিলেন। দিল্লির নিকটতম সীমান্তে নিহং ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন তিনি। কেন তিনি তিনদিন আগে সিঙ্ঘু সীমান্তে গেলেন আর কেনই বা তিনি সিঙ্ঘু সীমান্তের ওই ক্যাম্পে অবস্থান করলেন?

দ্বিতীয়ত, ঘটনাটি ঘটেছে ভোররাত তিনটেয়। ঘটনার সময় নিহত লখবীরকে সর্বলোহ গ্রন্থের কাছে পাওয়া যায়। সেখানে তিনি কী করছিলেন। আর কেনই বা তিনি সেখানে গিয়েছিলেন? সে প্রশ্নও স্বাভাবিকভাবে উঠছে।

তৃতীয়ত, ঘটনার পর সেখানকার একজন নিহং শিখ লখবীরকে দেখতে পেলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন কেন তার সঙ্গে সর্বলৌহ গ্রন্থ ছিল। এই তৃতীয় ব্যক্তির দেখতে আসাও সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। আর তাঁর প্রশ্নটিও সঙ্গতিপূর্ণ।
চতুর্থত, লখবীরের বিরুদ্ধে পবিত্র গ্রন্থের অপমান করার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তাহলে তিনি কেন পবিত্র ধর্মগ্রন্থের সামনে গেলেন। তারপরই ওই নৃশ্ংস হত্যাকাণ্ড ঘটল ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে।

পঞ্চমত, ঘটনার অদ্যাবধি আগে হঠাৎই একটি হট্টগোল শুরু হয়। সেই হট্টগোলের মধ্যেই হিংসার ঘটনা ঘটে। লক্ষবীরের হাত কেটে ফেলা হয়। এবং উপস্থিতদের মধ্যে অনেকেই পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, তার পাও কেটে নেওয়া উচিত।

ষষ্ঠত, একবার লখবীর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাঁকে মরার জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে তার দেহ একটি ব্যারিকেডে বেঁধে দেওয়া হয়। পুলিশ কন্ট্রোল রুম ভোর ৫টা নাগাদ ফোন করে, পুলিশকে ঘটনার বিষয়ে সতর্ক করে। তখন যা হবার হয়ে গিয়েছে।

ভারতের সিঙ্ঘু সীমান্তে এই নির্মম ঘটনার পর স্বাভাবিকভাবে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। হাত কাটা দেহ ঝুলছে, সেই ছবি রাজধানীর অদূরেই, তা আদতে ভালো দৃশ্য নয়।

English summary
What led to the Singhu border lynching near the main stage of the protesting farmers .
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X