মহারাষ্ট্র রাজনৈতিক নাটকীয়তা চরমে, সুপ্রিম কোর্টে কী ঘটবে কাল?
মহারাষ্ট্র রাজনৈতিক নাটকীয়তা চরমে, সুপ্রিম কোর্টে কী ঘটবে কাল?
দেবেন্দ্র ফড়নবিশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়ে প্রথম থেকেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। রাষ্ট্রপতি শাসনের মধ্যেই রাতারাতি কীকরে মহারাষ্ট্রে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। কারণ কোনওভাবেই রাতারাতি সেটা সম্ভব নয়। সেকারণেই রাজ্যপালের সিদ্ধান্তের প্রতি সন্দেহ প্রকাশ করে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল কংগ্রেস-এনসিপি এবং শিবসেনা।
কিন্তু
কোনওভাবেই
রাজ্যপালের
সিদ্ধান্ত
সুপ্রিম
কোর্টের
আওতায়
নয়
বলে
দাবি
করে
বিজেপি
পক্ষের
আইনজীবী
অ্যটর্নি
জেনারেল
মুকুল
রোহতগি।
তার
প্রেক্ষিতে
বিচারপতি
এনভি
রমনা
বলেন
স্কাই
ইজ
দ্য
লিমিট।
এই
নিয়ে
তিন
পক্ষের
আইনজীবীর
তুমুল
বাদানুবাদের
পর
শেষে
আগামিকাল
ফের
শুনানির
দিন
ধার্য
করা
হয়েছে।
এক্ষেত্রে
আগামিকাল
শীর্ষ
আদালতে
যে
বিষয়গুলি
প্রাধান্য
পাবে
তার
মধ্যে
রয়েছে
রাজ্যপালের
সিদ্ধান্ত
বিবেচনা
করে
দেখবেন
বিচারপতিরা।
এছাড়াও
রাজ্যপাল
দেবেন্দ্র
ফড়নবিশকে
সরকার
গঠনের
জন্য
আহ্বান
জানানোর
সিদ্ধান্তে
কোনও
পক্ষ
পাতিত্ব
রয়েছে
কিনা
সেটার
বিচারবিভাগীয়
রিভিউ
করা
হবে।
তারচেয়েও বড় বিষয় যেটা ঘটতে চলেছে সেটা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ এবং অজিত পাওয়ারকে তাঁদের বক্তব্য পেশ করতে হবে শীর্ষ আদালত। এদিকে অজিত পাওয়ার আজ টুইট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। আবার শরদ পাওয়ারকে নিজের নেতা বলেও দাবি করেছেন তিনি।
মহারাষ্ট্রে বিজেপির সরকার গঠন নিয়ে যাবতীয় জরুরি নথি খতিয়ে দেখবে সুপ্রিম কোর্ট। যার পর বিজেপি আস্থাভোট কারোনোর নির্দেশ দিতে পারে শীর্ষ আদালত। তার প্রস্তুতি এখনই শুরু হয়ে গিয়েছে বিজেপি শিবিরে। দফায় দফায় দলের বিধায়কদের সঙ্গে আলোচনা করছেন দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। অন্যদিকে শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিও নিজের নিজের ঘর আগলাতে ব্যস্ত। সূত্রের খবর সুপ্রিম কোর্টের কাছে আস্থা ভোটের জন্য তিন দিন সময় চাইবে বিজেিপ।
রাত পোহালেই ৩ কেন্দ্রে উপনির্বাচন! ২০২১-এর আগে লিটমাস টেস্ট তৃণমূল, বিজেপির