আরও বাড়বে তাপমাত্রা, এপ্রিলেই আরও তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস! দেশের বিভিন্ন অংশে সতর্কতা জারি আবহাওয়া দফতরের
মার্চে তাপপ্রবাহ (heat wave) দেখে ভারতবাসী (india)। এপ্রিলের শুরুতেই একই পরিস্থিতি। আবহাওয়া (weather) দফতরের পূর্বাভাস এপ্রিলের বিভিন্ন সময়ে এই পরিস্থিতি বজায় থাকবে। আবহাওয়া দফতরের কর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র সংবাদ মাধ
মার্চে তাপপ্রবাহ (heat wave) দেখে ভারতবাসী (india)। এপ্রিলের শুরুতেই একই পরিস্থিতি। আবহাওয়া (weather) দফতরের পূর্বাভাস এপ্রিলের বিভিন্ন সময়ে এই পরিস্থিতি বজায় থাকবে। আবহাওয়া দফতরের কর্তা মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র সংবাদ মাধ্যমকে এদিন জানিয়েছেন উত্তর-পশ্চিম (north west) এবং মধ্য ভারতে (central india) তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি বাড়বে।
আগেই সতর্কবার্তা আবহাওয়া দফতরের
মার্চে তাপপ্রবাহের পরে এপ্রিল নিয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছিল আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছিল মার্চের তুলনায় পরিস্থিতি খারাপ হবে। অনেক জায়গাতেই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি হবে। আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা বলেছিলেন মার্চের তুলনায় এপ্রিলে তাপপ্রবাহের ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হবে এবং ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে।
উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্য ভারতে তাপপ্রবাহ
আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছে, সমগ্র উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্য ভারতে তাপমাত্রা স্বাভাবিকে থেকে বেশি হবে। এই তাপপ্রবাহ থাকবে গুজরাত, রাজস্থান থেকে শুধু মধ্য প্রদেশই নয়, একেবারে ছত্তিশগড় পর্যন্ত। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে চলতি তাপপ্রবাহ স্পেল পশ্চিম রাজস্থান, গুজরাত এবং পশ্চিম মধ্যপ্রদেশের সংলগ্ন এলাকায় শুরু হয়েছিল ২৭ মার্চ থেকে। গতমাসের শেষের দিকে যে তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছিল তা পূর্ব রাজস্থান, পূর্ব মধ্যপ্রদেশ, দক্ষিণ হরিয়ানা, দিল্লি এবং সংলগ্ন উত্তরপ্রদেশের অংশে ২৯ মার্চেও ছিল।
এই তাপপ্রবাহ অস্বাভাবিক নয়
উত্তর ভারতের সমতলভূমি, মধ্য ভারত এবং পশ্চিম হিমালয় অঞ্চলে এই তাপপ্রবাহ ছড়িয়েছে। এমন কী তা পশ্চিম হিমালয়ে ছড়িয়েছে। তবে সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৫ থেকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রয়েছে। জম্মু অঞ্চল এবং হিমাচল প্রদেশেও এবার তাপপ্রবাহ দেখা গিয়েছে। তাপপ্রবাহের এই স্পেল এখনও চলছে। যা একেবারেই অস্বাভাবিক নয় বলেই জানিয়েছেন আবহবিদরা। ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের তাপপ্রবাহের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন আবহবিদরা।
আগেও ৮-১২ দিনের তাপপ্রবাহ
আবহাওয়া
দফতরের
তরফ
থেকে
২০১৭
থেকে
২০১৯
সালের
তথ্য
বিশ্লেষণ
করে
বলা
হয়েছে
রাজস্থান,
মধ্যপ্রদেশ,
হরিয়ানা,
চণ্ডীগড়,
দিল্লি,
পঞ্জাব
এবং
গুজরাতের
কিছু
অংশে
তাপপ্রবাহ
থাকে
৮-১২
দিনের।
এছাড়াও
হিমালয়
অঞ্চলে
৬
থেকে
৮
দিনের
তাপপ্রবাহ
আগেও
দেখা
গিয়েছে।
২০১৭
সালে
হিমাচল
প্রদেশ
এবং
জম্মুতে
যা
পরিলক্ষিত
হয়েছে।
ইতিমধ্যেই
মার্চে
যে
তাপপ্রবাহ
দেখা
গিয়েছে,
তা
গত
১২২
বছরের
রেকর্ডকে
ভেঙে
দিয়েছে।
আবহাওয়া
দফতরের
তরফে
তাপপ্রবাহের
কারণ
হিসেবে
উত্তর
ভারতে
সক্রিয়
পশ্চিমী
ঝঞ্ঝার
অনুপস্থিতির
কারণে
বৃষ্টিপাত
না
হওয়া
এবং
দক্ষিণ
ভারতে
কোনও
সক্রিয়
সিস্টেম
না
থাকাতেও
দায়ী
করেছেন।
হিমালয়ের হিমবাহ গলছে দ্রুত! প্রতিবছরে উদ্বেগজনক ভাবে পিছিয়ে যাচ্ছে গঙ্গোত্রী