কাশ্মীর ইস্যুতে বিশ্বমঞ্চে ভারতকে অপদস্ত করতে গিয়ে কোণঠাসা চিন! বেজিং বিরোধিতায় একাধিক দেশ
কাশ্মীর ইস্যুতে বিশ্বমঞ্চে ভারতকে অপদস্ত করতে গিয়ে কোণঠাসা চিন! বেজিং বিরোধিতায় দিল্লির পাশে একাধিক
রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে চিন বহু চেষ্টা করে কাশ্মীর ইস্যু উত্থাপন করতে চেয়েছিল। তবে শেষ পর্যায়ে গিয়ে সেই উদ্দেশে সফল হতে পারেনি বেজিং। শেষমেশ ভারতের পাশে এসে দাঁড়ায় একাধিক দেশ। ফলে বিফলে যায় চিনের সমস্ত গেমপ্ল্যান। এপরই আক্রমণ শানায় ভারত।
চিনের চাল
৫ অগাস্টই নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর ইস্যুকে তুলে ধরার প্রস্তাব জানায় পাকিস্তান। সেই সময় , নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের গভীর বন্ধু চিনও এগিয়ে আসে। ইমরানদের সমর্থনে নামে বেজিং পক্ষ। বিষয়টি খানিকটা 'ম্যাচ ফিক্সিং' এর ঘরানায় তারিখ মিলিয়ে 'ফিক্স' করার চেষ্টা করেছিল পাক-চিন। তবে , পরিষদের বাকি সদস্যরা ভারতের সমর্থনে আসায় পিছিয়ে যেতে হয় পাক-চিন পক্ষকে।
ভারতের জবাব
'এটা প্রথম বার নয়, এর আগেও বহুবার চিন ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়কে তুলে ধরতে চেয়েছে বিশ্বের দরবারে। আমরা আমাজের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে চিনের এই নাক গলানোকে সরাসরি নস্য়াৎ করছি। আর পাশপাাশি আর্জি জানাচ্ছি যে চিন যেন এমন ধরনের পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকে।'
রাশিয়ায়ও চিন বিরধিতায়!
নিরাপত্তা পরিষদের যে বৈঠকে আলোচনার প্রসঙ্গ হিসাবে উঠেছিল কাশ্মীরের ৩৭০ ধারার বিলোপ, সেই বৈঠকের অন্যতম অংশ ছিল রাশিয়া। চিনের আপাত সহযোগী তথা আমেরিকা বিরোধিতার সঙ্গী হিসাবে পরিচিত রাশিয়াও এদিন ভারতের সমর্থনে এসে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে মত দেয়। রাশিয়া, জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউকে, ফ্রান্স একযোগে জানিয়ে দিয়েছে কাশ্মীর দ্বিপাক্ষিক আলোচনার বিষয়।
রাষ্ট্রসংঘে ভারতের নৈতিক জয়
রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চে ভারতের কার্যত নৈতিক জয় ঘটে গিয়েছে। রাষ্ট্রসংঘে ভারতের দূত টি এস তিরুমূর্তি জানান, প্রায় সমস্ত দেশই এদিন ভারতের পক্ষে ছিল। যেখানে সমবেতভাবে বলা হয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীর মূলত দ্বিরাক্ষিক বিষয়। এটা নিয়ে পরিষদের নজর কাড়ার মানে হয় না।
দুর্যোগে সিপিএম-এর কর্মীরা মানুষের পাশে! সিপিএম-এর নিউ নর্মালের ব্যাখ্যা দিলেন সূর্যকান্ত