নেই ভেন্টিলেটর, চরমে উঠেছে শয্যা সঙ্কট! ভয় ধারচ্ছে উত্তরপ্রদেশের বাঁধাভাঙা করোনা সংক্রমণ
নেই ভেন্টিলেটর, চরমে উঠেছে শয্যা সঙ্কট! ভয় ধারচ্ছে উত্তরপ্রদেশের বাঁধাভাঙা করোনা সংক্রমণ
বাঁধ
ভাঙা
করোনা
সংক্রমণে
নাজেহাল
অবস্থা
গোটা
দেশের।
গত
২৪
ঘণ্টায়
করোনার
সংক্রমণের
ভেঙে
ফেলেছে
অতীতের
সমস্ত
রেকর্ড।
আক্রান্ত
হয়েছেন
সাড়ে
৩
লক্ষের
কাছাকাছি
মানুষ।
যা
এখনও
পর্যন্ত
সর্বাধিক।
এদিকে
অন্যান্য
রাজ্যের
মতো
সমানতালে
উদ্বেগ
বাড়িয়ে
চলেছে
উত্তরপ্রদেশ।
চরমে
উঠেছে
অক্সিজেন-শয্যা
সঙ্কট।
উদ্বেগ
বাড়ছে
আম-আদমির
মধ্যে।
এদিকে
করোনা
মোকাবিলায়
দেশজুড়ে
টিকাকরণে
গতি
বাড়াতে
চাইছে
কেন্দ্রীয়
সরকার।
আগামী
১
মে
থেকে
দেশের
১৮
বছর
বয়সে
উপরে
প্রত্যেককে
করোনা
টিকা
দেওয়া
শুরু
হতে
চলেছে।
এদিকে ইতিমধ্যেই গোটা উত্তরপ্রদেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ১০ লক্ষের গণ্ডি পার করে ফেলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ। মারা গিয়েছেন ২২ জন। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। গাজিয়াবাদ, লখনউ, কানপুর, এলাহাবাদ প্রতি জায়গার শ্মশানেই বাড়েছে ভিড়। ভিড় বাড়ছে হাসাপাতালের মর্গগুলিতেও। এদিকে উত্তরপ্রদেশের পাশাপাশি রাজধানী দিল্লি, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গনা, তামিলনাড়ু, ছত্তীসগড়, পশ্চিমবঙ্গ-সহ একাধিক রাজ্যে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা।
হাসপাতালে অক্সিজেন নেই, জানত না মৃতের পরিবার, জয়পুর গোল্ডেন হাসপাতালে মৃত ২০ জন
এদিকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথেই গোটা উত্তরপ্রদেশে শয্যা সঙ্কট চরমে উঠেছে। এদিকে শেষ হিসাবে অনুযায়ী গোটা রাজ্যে মোট জনসংখ্যার পরিমাণ ২৪.১ কোটি। সেখানে রাজ্যের সমস্ত হাসপাতাল মিলিয়ে বেডের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮০ হাজার ৪০০। সঙ্গে রয়েছে ১৪ হাজার আইসিইউ বেড, ৭০০০ ভেন্টলেটর। কিন্তু আক্রান্তের সংখ্যায় জোয়ার আসায় বর্তমানে গোটা স্বাস্থ্য পরিকাঠামোই ভেঙে পড়ার জোগাড়। বিশালার জনসংখ্যার তুলনায় বেডের সংখ্যানুপাতে ঘাটতি আগামীতে আরও বড়সড় সঙ্কট তৈরি করতে চলেছে তা স্বীকার করে নিচ্ছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য আধিকারিকেরাও।