বিপুল বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে ১৩০০ গ্রাম, মৃত ৬, বানভাসি যোগীর রাজ্যে
Array
বিপুল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরপ্রদেশ। জানা গিয়েছে যে এই বৃষ্টির জেরে সেখানে ৬ জন মারা গিয়েছেন। ১৩০০ টি গ্রামের জলের তলায় চলে গিয়েছে। ১৮ টি জেলা কার্যত জলে হাবুডুবু খাচ্ছে বলে খবর মিলছে। বন্যার জেরে বলা চলে চরম খারাপ অবস্থা উত্তরপ্রদেশের।
বৃষ্টিতে মৃত্যু
জানা
গিয়েছে
যে
ওই
ছয়
জনের
মধ্যে
তিন
জন
মারা
গিয়েছে
বৃষ্টির
জলে
ভেসে
গিয়ে।
অন্য
তিন
জন
মারা
গিয়েছেন
বজ্রাঘাতে
,
কেউ
মারা
গিয়েছে
সাপের
কামড়ে
আবার
কেউ
মারা
গিয়েছে
জলে
ডুবে।
ডুবে গিয়েছে বহু গ্রাম
জানা
গিয়েছে
যে
মোট
২৮৭টি
গ্রাম
ডুবে
গিয়েছে
বলরামপুরে,
১২৯টি
গ্রাম
ডুবে
গিয়েছে
সিদ্ধার্থনগরে।
গোরক্ষপুরে
১২০টি
গ্রাম
রয়েছে
জলের
তলায়।
শ্রাবস্তিতে
১১৪টি
গ্রাম
রয়েছে
জলের
তলায়,
১১০টি
গ্রামের
অবস্থা
খারাপ
গোন্ডায়,
১০২টি
গ্রামের
অবস্থা
খারাপ
বাহরিচে।
লখিমপুর
খেরির
৮৬টি
গ্রাম
জলে
ডুবে
গিয়েছে।
৮২টি
গ্রাম
ডুবে
গিয়েছে
বারাবাঁকিতে।
কী বলছে যোগী?
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বৃষ্টির জলের জেরে মৃত্যুর জন্য শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি দ্রুত ত্রান পৌঁছানোর নির্দেশ দিয়েছেন তার পাশাপাশি যাদের পরিবারের সদস্য মারা গিয়েছে তাঁদের কাছে আর্থিক সাহায্য যাতে দ্রুত পৌঁছায় তা তিনি বলে দিয়েছেন।
নদীর জল বিপদ সীমার উপরে
তিনি এনডিআরএফ, এসডিআরএফ, প্যাক কর্মী নিয়োগ করে বন্যাক্রান্ত মানুষদের দ্রুত উদ্ধার করে আনাফ্র নির্দেশ দিয়েছেন। নাগারে বৃষ্টিতে গঙ্গা নদীর জল বিপদ সীমার উপর দিয়ে বইছে বদাউনে। লখিমপুর খেরির সারদা নদী যা অবস্থিত পালিয়াকালান এবং সারদা নগরের মধ্যে, ঘাঘরা নদী যা অবস্থিত বারাবাকিতে, তুরতিপুরের অযোধ্যা এবং বালিয়া, শ্রাবস্তির রাপ্তি, বলরামপুর এবং সিদ্ধার্থনগরের বানসি, গোরক্ষপুরের বীরঘাট নদীতে জল বিপদ সীমার উপর দিয়ে বইছে। বুধু রাপ্তি নদী , রোহণ নদী, কুয়ানো নদীর জলও বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে।
লখনৌতে
বহু
স্কুল
কর্তৃপক্ষ
মঙ্গলবার
স্কুল
বন্ধ
করার
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে।
কলেজও
বন্ধ
রিয়েছে
বৃষ্টির
জন্য।বর্ষার
সময়
সঠিক
ভাবে
না
বৃষ্টি
হওয়ার
ফল
ভুগছে
উত্তরপ্রদেশ।
সেখানকার
চাষিরা
এখন
বৃষ্টিতে
বিপর্যস্ত
হয়ে
গিয়েছেন।
তাঁরা
বলছেন
এই
বৃষ্টি
করোনার
থেকেও
খারাপ।
সারা
বর্ষাকাল
সেখানে
ঠিক
করে
বৃষ্টি
হয়নি,
বর্ষা
চলে
যাওয়ার
পর
সেখানে
হুরমুরিয়ে
বৃষ্টি
হয়েই
চলেছে।
আর
এটাই
চাষিদের
মাথায়
হাত
ফেলে
দিয়েছে।
সেখানকার
৭৫টি
জেলার
মধ্যে
৬৭টি
জেলায়
প্রয়োজনের
থেকে
অতিরিক্ত
বৃষ্টি
হয়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে।
এমনটাই
বলছে
হাওয়া
অফিস।
অতি বৃষ্টির ফলে জল জমেছে বহু শহর এবং গ্রামে। সমস্যা শুরু হয়েছে এরপর। ওই জমা জল এবার বাড়তে বাড়তে প্রবেশ করছে চাষিদের ক্ষেতেও। ওই জমা জল নষ্ট করে দিচ্ছে সবজি এবং শস্যকে। চাষিরা বলছেন যে, "আমরা এই চাষ করেছিলাম ধার নিয়ে। কিন্তু সেই ব্যাঙ্ক থেকে ধার নেওয়া টাকা এবার জলে চলে গিয়েছে। বৃষ্টির জল অস্ত করে দিয়েছে আমাদের ফলানো ফসল। চাষিরা জানাচ্ছেন বৃষ্টির জমা জলে নষ্ট হয়েভহে ধান, গম, আলু, জোয়ার, বাজরা, রাগি সব কিছু।
জনপ্রিয় র্যাপার তথা গায়ক বাদশা আর 'সিঙ্গল’ নন, কার সঙ্গে ডেট করছেন জেনে নিন