Union Budget 2022: এবারের বাজেটে অন্যতম শহুরে গরিব-পরিযায়ীদের জন্য প্রকল্প! ৫ রাজ্যে ভোটের মুখে বড় পরিকল্পনা
একদিন পরে বাজেট (Union Budget 2022) পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। সেখানে শহুরে গরিবদের (poor) জন্য প্রকল্পের উল্লেখ থাকতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে সরাসরি তাঁদের সুবিধা পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু কর
একদিন পরে বাজেট (Union Budget 2022) পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। সেখানে শহুরে গরিবদের (poor) জন্য প্রকল্পের উল্লেখ থাকতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে সরাসরি তাঁদের সুবিধা পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে চাকরির গ্যারান্টি স্কিমের কথাও শোনা যাচ্ছে। কেননা সরকারে হাতে ইতিমধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকদের (migrant workers) আধার (Aadhaar) ভিত্তিক তথ্য রয়েছে। যা সরকার ব্যবহার করতে পারে।
বাজেটে উল্লেখ থাকতে পারে
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
এবারের
বাজেটে
পরিযায়ী
শ্রমিকদের
জন্য
প্রকল্পের
কথা
উল্লেখ
থাকতে
পারে।
কেননা
২০২০-তে
দেশে
করোনা
হানার
পরে
সব
থেকে
বেশি
ক্ষতিগ্রস্ত
পরিযায়ী
শ্রমিকদের
সম্পর্কে
তথ্য
ই-শ্রম
পোর্টালে
ইতিমধ্যেই
তথ্য
রয়েছে।
তাদের
জন্য
প্রকল্প
ঘোষণার
পাশাপাশি
শহুরে
দরিদ্রদের
জন্য
নগদ
সরাসরি
অ্যাকাউন্টে
পৌঁছে
দেওয়ার
মতো
প্রকল্পের
উল্লেখ
থাকতে
পারে।
এই
ধরনের
প্রকল্প
উত্তর
প্রদেশ
বিধানসভা
নির্বাচনের
আগে
বিজেপিকে
বড়
ডিভিডেন্ট
দিতে
পারে।
কেননা
পরিযায়ী
শ্রমিকদের
একটা
বড়
অংশ
ছিল
উত্তর
প্রদেশ
এবং
বিহারের।
বলছেন
বিশেষজ্ঞরা।
সরকারি
তথ্য
থেকে
জানা
যাচ্ছে,
২০২০-র
২৫
মার্চ
সারা
দেশে
লকডাউন
ঘোষণার
পরে
পরবর্তী
২
মাসে
এককোটিরও
বেশি
পরিযায়ী
শ্রমিক
বাড়ি
ফিরেছিলেন।
যার
মধ্যে
উত্তর
প্রদেশ,
বিহার
ও
পশ্চিমবঙ্গের
পরিযায়ী
শ্রমিকে
সংখ্যা
ছিল
যথাক্রমে
সাড়ে
৩২
লক্ষ,
১৫
লক্ষ
এবং
১৪
লক্ষের
মতো।
গত অগাস্টে ই-শ্রম পোর্টাল চালু করেছে সরকার
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে শহুরে এলাকায় অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের জন্য আধার সংযুক্তির মাধ্যমে নথিভুক্ত করতে ই-শ্রম পোর্টাল চালু করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩৮ কোটি অসংগঠিত শ্রমিক এই পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করেছেন। এই প্রক্রিয়া শুরুর সময় কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী ভূপেন্জ্র যাদব বলেছিলেন, এই নথিভুক্তির মাধ্যমে অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক-কর্মীরা কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের সুবিধার অংশ হতে পারবেন।
কেন্দ্র ইতিমধ্যেই পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে
শুধু ই-শ্রম পোর্টালে নাম নথিভুক্তিই নয়, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিক-কর্মচারীদের খাদ্য সুরক্ষা, সাশ্রয়ী বাসস্থান, চিকিৎসার সুবিধা, দক্ষতার বৃদ্ধি এবং নগদ স্থানান্তরের মতো সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মধ্যে শহরের নির্মাণ শ্রমিক, রাস্তার বিক্রেতা এবং ঘরের কাজের সঙ্গে যুক্ত যাঁরা রয়েছেন, তাঁরাও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত।
গ্রামের মতোই শহরেও প্রকল্প
বিশেষজ্ঞদের
একাংশ
বলছেন,
গ্রামীণ
অর্থনীতিতে
বাঁচিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী
গরিব
কল্যাণ
যোজনা
এবং
মহাত্মা
গান্ধী,
জাতীয়
গ্রামীণ
কর্মসংস্থান
গ্যারান্টি
স্কিমের
মতো
প্রকল্প।
যেখানে
সরকার
প্রায়
১.৭০
লক্ষ
কোটি
টাকা
খরচ
করেছে।
এই
ধরনের
প্রকল্প
শহরেও
চালু
করার
প্রয়োজনীয়তার
কথা
বলছেন
তাঁরা।
শিল্প
সংস্থার
প্রতিনিধিরাও
বলছেন,
বিনামূল্যে
রেশন,
চাকরির
গ্যারান্টি
স্কিমের
অধীনে
বর্ধিত
মজুরি
এবং
গরিব
কল্যাণ
যোজনায়
সরকারি
সুবিধা
সরাসরি
দেওয়া
হয়েছে।
মহামারীর
সময়ে
যা
গ্রামীণ
অর্থনীতিতে
প্রাণের
সঞ্চার
করেছিল।
সেই
ধরণের
প্রকল্প
শহরের
জন্যও
করার
দাবি
করেছেন
তাঁরা।
পেগাসাস ইস্যুতে তদন্তের দাবি করে নতুন আবেদন সুপ্রিম কোর্টে, জড়িত আধিকারিকদের বিরুদ্ধে এফআইআর দাবি