২০২০ বাজেট: ১০০ টি নতুন বিমানবন্দর থেকে হাইস্পিড ট্রেন নিয়ে বড় ঘোষণা নির্মলার
যাতে সাধারণ মানুষের হাতে আয়ের একটা বড় অংশ থাকে তার চেষ্টা যেমন একদিকে ছিল তেমনই ভারতীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার চ্যালেঞ্জও ছিল নির্মলা সীতারমনের সামনে। দিল্লি নির্বাচনের আগে জনমোহিনী বাজেট তথা মন্দার অর্থনীতি নিয়ে সাহসিকতা, এই ভারসাম্যের লক্ষ্য নিয়ে এদিন এগিয়ে যেতে থাকে নির্মলা সীতারমনের পেশ করা ২০২০ সালের বাজেট। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, পরিকাঠামো ও উন্নয়নের দিক থেকে কোন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এই বাজেটে। পরিবহন খাতে তিনি ১.৭ লাখ কোটি টাকার ঘোষণা করেন।
|
১০০ টি বিমান বন্দর
দেশে উন্নয়নের সীমানা বাড়িয়ে দিতে এদিন ১০০ টি নতুন বিমান বন্দরের প্রস্তাব বাজেটে রাখেন নির্মলা সীতারমন। এটি উড়ান স্কিমের আওতায় হবে। আর এর মাধ্যমে দেশের একাধিক ক্ষেত্রে পর্যটন থেকে বাণিজ্যিক পরিকাঠামো পোক্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
|
পর্যটনের দিক থেকে কোন কোন
এছাড়াও
পর্যটনকে
আরও
চাঙ্গা
করতে
হরিয়ানা,
উত্তরপ্রদেশ,
গুজরাত
,
অসম,
তামিলনাড়ুতে
প্রত্নতত্ত্ব
কেন্দ্রিক
জায়গা
তৈরি
করতে
চলেছে
কেন্দ্র।
হরিয়ানার
রাখি
গুড়ি,
অসমের
শিবসাগর,
উত্তরপ্রদেশের
হস্তিনাপুর
ও
গুজরাতের
ধোলাভিরায়
এই
প্রত্নতত্ত্ব
কেন্দ্রিক
জায়গা
গড়ে
উঠবে।
রাঁচিতে
থাকছে
একটি
উপজাতি
মিউজিয়াম।
তেজসের মতো আরও ট্রেন
এদিকে, নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন , শুধু বিমান পরিষেবাতেই নয়, ট্রেন পরিষেবার দিকেও নজর রেখেছে তাঁর মন্ত্রক। তেজসের মতো আরও হাইস্পিড ট্রেন আসতে চলেছে বলে তিনি জানান। আর এতেও বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
পর্যটনকে চাঙ্গা করতে উদ্যোগ!
বেঙ্গালুরু সাবার্বান প্রজেক্টে বিনিয়োগ করে কেন্দ্রীয় সরকার পর্যটনকে উন্নত করতে চায়। এজন্য বেঙ্গালুরু-চেন্নাই এক্সপ্রেসওয়েতে বিনিয়োগ বাড়িয়ে পরিকাঠামোর উন্নতির বার্তা দেন নির্মলা সীতারমন । এছাড়াও তিনি দিল্লি মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের প্রস্তাবনাও দেন। যা ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ করার কথা বলা হয়েছে।