'ফণী'র নিখুঁত পূর্বাভাস! আবহাওয়া দফতরের প্রশংসায় এবার রাষ্ট্রসংঘ
ঘূর্ণিঝড় ফণী নিয়ে আবহাওয়া দফতরের কাজের প্রশংসায় রাষ্ট্রসংঘ। কয়েকদিন ধরে ফণী নিয়ে প্রায় নিখুঁত পূর্বাভাস দিয়ে ভারতের আবহাওয়া দফতর বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা সময়মতো করতে সাহায্য করেছে।
ঘূর্ণিঝড় ফণী নিয়ে আবহাওয়া দফতরের কাজের প্রশংসায় রাষ্ট্রসংঘ। কয়েকদিন ধরে ফণী নিয়ে প্রায় নিখুঁত পূর্বাভাস দিয়ে ভারতের আবহাওয়া দফতর বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা সময়মতো করতে সাহায্য করেছে। এর ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কমিয়ে আনা গিয়েছে। পুরীতে অতি প্রবল এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ে শুক্রবার সকালে।
গত কুড়ি বছরে ফণীর মতো শক্তিশালী ঝড় দেখা যায়নি। এখনও পর্যন্ত এই ঝড়ে ১০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এই ঝড়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী পুরী ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক প্রভাব পড়ে। ওড়িশায় প্রায় ১১ লক্ষ মানুষ এই ঝড়ের কবলে পড়েছেন। ভারতীয় আবহাওয়া দফতর ফণীকে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণিতে ফেলেছিল। যদিও আবহাওয়া দফতর ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ আন্দাজ করতে পারায় বহু লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।
রাষ্ট্র সংঘের বিভিন্ন সংস্থার তরফ থেকেও ঘূর্ণিঝড় ফণীর গতিবিধির ওপর নজরদারি চালানো হচ্ছিল। ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তী গন্তব্য বাংলাদেশ। সেখানকার ত্রাণশিবির গুলিতেও নজরদারি চালাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘের বিশেষ দল।
উপকূল
ওড়িশায়
ফণী
যখন
আছড়ে
পড়ে
তখন
তার
বেগ
ছিল
ঘণ্টায়
১৭৫
কিমি।
এর
সঙ্গে
ছিল
প্রবল
বৃষ্টি।
যার
ফলে
উপকূলবর্তী
এলাকাগুলি
প্লাবিত
হয়।
এই
ঝড়ের
গতিপথে
প্রায়
আটাশ
লক্ষ
মানুষের
বাস।
কিন্তু
এই
ঝড়ে
প্রাণহানি
হয়েছে
নগন্যই।
তাই
ভারতের
কাজের
প্রশংসা
করেছেন
রাষ্ট্র
সংঘের
সেক্রেটারি
জেনারেলের
বিশেষ
প্রতিনিধি
মামি
মাজুতরি।
তিনি
বলেছেন,
ভারত
সেনডাই
ফ্রেমওয়ার্ক
কাজে
লাগিয়ে
মৃত্যুর
সংখ্যা
কমিয়ে
আনতে
পেরেছে।
সেনডাই
ফ্রেমওয়ার্কে
২০১৫
থেকে
২০৩০
সালের
মধ্যে
বিপর্যয়ে
মৃত্যুর
সংখ্যা
কমিয়ে
বিভিন্ন
দেশ
চুক্তিবদ্ধ
হয়েছিল।