চিনকে জবাব ভারতের! লালফৌজের দিকে ultra-light howitzers থেকে একাধিক মার্কিন অস্ত্র তাক ভারতের
সীমান্তে ক্রমশ উত্তেজনা বাড়ছে। গত কয়েকদিনে লাগাতার ভারতীয় সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে বেজিং। শুধু তাই নয়, সীমান্ত ঘেঁষে একাধিক সামরিক ঘাঁটি বানিয়ে চলেছে লালফৌজ। পাল্টা ভারতের তরফেও চলছে সেনা প্রস্তুতি। কাশ্মীর থেকে ব্যাপক ভাব
সীমান্তে ক্রমশ উত্তেজনা বাড়ছে। গত কয়েকদিনে লাগাতার ভারতীয় সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে বেজিং। শুধু তাই নয়, সীমান্ত ঘেঁষে একাধিক সামরিক ঘাঁটি বানিয়ে চলেছে লালফৌজ। পাল্টা ভারতের তরফেও চলছে সেনা প্রস্তুতি। কাশ্মীর থেকে ব্যাপক ভাবে সেনা বাড়ানো হচ্ছে চিন সীমান্তেও।
শুধু তাই নয়, বফোর্স থেকে শুরু করে একাধিক সামরিক অস্ত্রকে চিনের দিকে তাক করেছে ভারতও। সীমান্ত ঘেষে নামছে একের পর এক যুদ্ধবিমান। ক্রমশ বাড়ছে টেনশন। আর এই অবস্থায় আরও এক ধাপ ভারতের।
সীমান্তে রণসজ্জা ভারতের
একের পর এক উস্কানি। আর সেখানে দাঁড়িয়ে চিনের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রস্তুতি ভারতীয় শিবিরে। সীমান্তে লালফৌজের দিকে একাধিক যুদ্ধাস্ত্রকে তাক করল ভারতীয় সেনা। আমেরিকার তৈরি একাধিক সমরাস্ত্রকে মোতায়েন করা হল ভারত-চিন সীমান্তে। সেই তালিকাতে কি নেই! জানা গিয়েছে, চিনুক হেলিকপ্টার থেকে শুরু করে ultra-light howitzers মোতায়েন করা হয়েছে তিব্বত সহ একাধিক সীমান্ত এলাকাতে। লাগাতার চিনা উস্কানি রুখতে ভারতের এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
সামরিক চুক্তি অনুযায়ী এই অস্ত্র পায় ভারত
শুধু তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তে থাকা সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছে অত্যাধুনিক supersonic cruise missile। এছাড়াও আরও মার্কিন সেনাবাহিনীর থেকে পাওয়া সমরাস্ত্র চিন সীমান্তে থাকা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গত কয়েক বছরে আমেরিকার কাছ থেকে এই সমস্ত সমরাস্ত্রগুলিকে কিনেছে ভারত। আমেরিকা এবং ভারতের মধ্যে হওয়া সামরিক চুক্তি অনুযায়ী এই গত কয়েক বছরে এই সমরাস্ত্রগুলি পেয়েছে ভারতীয় সেনা।
লাদাখ ইস্যুতে বৈঠক
লাদাখ ইস্যুতে চিন্তা বাড়ছে। আর এই অবস্থায় সেনাপ্রধান জেনারেল এমএম নারাভানে এবং শীর্ষ কমান্ডারা পূর্ব লাদাখে যুদ্ধ প্রস্তুতি নিয়েও চলমান বৈঠকে পর্যালোচনা করলেন। গত কয়েকদিন আগে দিল্লিতে এই সংক্রান্ত বৈঠক হয়। গত প্রায় ১৭ মাসের বেশি সমনয় ধরে অচলাবস্থা জারি রয়েছে পূর্ব লাদাখে। এমনকী এখনও কমেনি চিনা আগ্রাসন। উল্টে রোজই আগ্রাসী মেজাজে নিত্য-নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে লালফৌজ। সেনা ঘাঁটি থেকে একাধিক নির্মান কাজ চালাচ্ছে চিন। এই অবস্থায় এই বৈঠক যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
সীমান্তে ফরোায়ার্ড পজিশনে ভারত
জানা গিয়েছে ,অরুণাচল প্রদেশের চিন সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় অ্যান্টি এয়ারক্রাফ্ট গানস মোতায়েন করা হয়েছে। অরুণাচলের পাহাড়ি এলাকায়, বাড়তি এম ৭৭৭ হাউৎজার আর সুইডিশ বোফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। ফলে বলা যেতে পারে রণ কৌশল অনুযায়ী বেশ কিছু স্ট্র্যাটেজিক ও ফরোয়ার্ড পজিশনে যাবতীয় সমরাস্ত্র রাখা হয়েছে। ভারতে কার্যত যাবতীয় অগ্নেয়াস্ত্রকে ফরোায়ার্ড পজিশনে রেখে দেশ কার্যত বার্তা স্পষ্ট করে দিয়েছে।