কলকাতা ডাকঘরে পার্সেলে এল মাদক, গ্রেফতার ২
Array
ডাকের মাধ্যমে এল পার্সেল। আর সেই পার্সেলে দেখা গেল রয়েছে মাদক। জানা গিয়েছে যে মোড়কে ক্যুরিয়ারের মাধ্যমে কলকাতায় পোস্ট অফিসে পৌঁছায় মাদক। তা দেখে চমকে গিয়েছে দফতরের কর্মীরা।
রেভ পার্টিতে পাচার
অভিযোগ এই মাদক পরিকল্পনা ছিল রেভ পার্টিতে পাচার করার। দুই মাদক পাচারকারী তার আগেই কলকাতা পুলিশের এসটিএফের হাতে গ্রেফতার। ৫৪ গ্রাম এলএসডি উদ্ধার হয়েছে। কয়েকলক্ষ টাকা এর বাজার মূল্য। কলকাতায় রেভ পার্টিতে সরবরাহের জন্য গোয়া থেকে ক্যুরিয়ারের মাধ্যমে আনা হয়েছিল নিষিদ্ধ মাদক। এমনটাই পুলিশ সূত্রে খবর।
সন্দেহ এড়াতে
পোস্ট অফিসে ডেলিভারি নেওয়া হয় সন্দেহ এড়াতে। গতকাল তারা পার্সেল নিয়ে পোস্ট অফিস থেকে বেরোতেই কলকাতা পুলিশের হাতে পাকড়াও দুই মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে এই ট্যাংরার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে তাদের নাম ফৈয়াজ আলম ও এন্টালির বাসিন্দা মহম্মদ জুনেইদ। জুনেইদকে জেরা করে তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ১৫ গ্রাম নিষিদ্ধ মাদক এমডিএমএ। পুলিশ সূত্রে খবর এমনটাই। পুলিশ এটা খতিয়ে দেখছে যে কোথায় পাচারের পরিকল্পনা ছিল।
সন্দেহ এড়াতে
পোস্ট অফিসে ডেলিভারি নেওয়া হয় সন্দেহ এড়াতে। গতকাল তারা পার্সেল নিয়ে পোস্ট অফিস থেকে বেরোতেই কলকাতা পুলিশের হাতে পাকড়াও দুই মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে এই ট্যাংরার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে তাদের নাম ফৈয়াজ আলম ও এন্টালির বাসিন্দা মহম্মদ জুনেইদ। জুনেইদকে জেরা করে তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ১৫ গ্রাম নিষিদ্ধ মাদক এমডিএমএ। পুলিশ সূত্রে খবর এমনটাই। পুলিশ এটা খতিয়ে দেখছে যে কোথায় পাচারের পরিকল্পনা ছিল।
আগেও ঘটেছে এমন ঘটনা
এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছিল। সে বারও এই অভিনব উপায়ে মাদক পাচারের চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। সে বারও ডাকঘরের মাধ্যমে পার্সেল পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল । তবে তা স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)-এর হাতে শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে গেল। চাঞ্চল্যকর তথ্য তদন্তে উঠে আসে এরপরে। পুলিশের কপালে ভাঁজ ফেলেছে পাচারকারীদের নিত্যনতুন কৌশল।
ডাক-মাধ্যমে নদিয়ায় পাঠানো হয়েছিল একটি রহস্যময় পার্সেল। মণিপুরের সেনাপতি জেলা থেকে তা পাঠানো হয়েছিল বলে জানা যায়। গোপন সূত্রে আগেই জানতে পারে এসটিএফ যে সেই পার্সেল সন্দেহজনক। ডাক বিভাগকেও সেই মতো বিষয়টি জানানো হয়েছিল। তারপর নদিয়ার পলাশি পোস্ট অফিসে ওই পার্সেল এসে পৌঁছয় । নদিয়ার ছোট চাঁদঘর এলাকায় ওই পার্সেল পাঠানোর কথা ছিল । তবে এসটিএফের আগে থেকে এক নির্দেশ দিয়েছিল। সেই মতোই ওই পার্সেল ডাক বিভাগের কর্মীরা আলাদা করে রেখে দেন। পোস্ট অফিসে তলব করা হয় তাঁকে যাঁর নামে ওই পার্সেল।
ওঁত পেতে ছিল এসটিএফ
সেই সময় ওঁত পেতে ছিল এসটিএফ। এরপরেই ঘটে আসল ঘটনা। দেখা যায় যজ যাঁর নামে ওই পার্সেল ছিল সে তা নিতে আসেনি। দেখা যায় যে পার্সেলে নাম থাকা ব্যক্তি তাঁর জায়গায় পাঠান আব্বাস মণ্ডল নামে এক ব্যক্তিকে ডাকঘরে। এসটিএফ আব্বাসকে গ্রেফতার করে। প্রায় আড়াই কেজি পোস্ত গাছের আঠা ওই পার্সেল থেকে মিলেছিল।
সেই
সময়
নদিয়ার
পলাশি,
বড়
নলদাহ,
ছোট
নলদাহ,
চাঁদঘর
এবং
বাউর
এলাকায়
মাদক
চোরাচালানকারীরা
সক্রিয়
হয়ে
উঠেছে।
এমনটাই
এসটিএফ
জানতে
পেরেছিল।
জানা
গিয়েছিল
যে
ওই
মাদক
তৈরির
জন্য
মুর্শিদাবাদের
লালগোলা
এবং
বাংলাদেশ
থেকে
মাদক
তৈরির
'দক্ষ
কারিগর'
আনা
হয়েছিল।
সেই
জন্য
নদিয়ায়
মাদকের
কাঁচামাল
আনা
হচ্ছিল।
নদিয়ায়
তৈরি
হেরোইন
জেলার
গণ্ডি
জেলা
থেকে
শুরু
করে
পাশের
রাজ্যেও
পৌঁছে
যাচ্ছিল
হলে
জানতে
পেরেছিল
এসটিএফ।
বন্দুক উদ্ধার, গ্রেফতার হেমন্ত সোরেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী