লাদাখ মানচিত্র বিতর্কে টুইটারকে সহজে ছেড়ে কথা বলছে না দিল্লি ! সংসদীয় প্যানেল আজ কী জানাল
লাদাখ মানচিত্র বিতর্কে সহজে টুইটারকে ছাড় দেওয়া হবে না! সংসদীয় প্যানেল আজ কী জানাল
লাদাখ ইস্যুতে একচুল আপোসের মেজাজে নেই ভারত। আর তা এদিন সংসদীয় প্যানেল আরও একবার স্পষ্ট করে দিল। লাদাখ মানচিত্র ইস্যুতে নিজের আত্মপক্ষ সমর্থনে যে ব্যাখ্যা দিয়েছে টুইটার তাতে সন্তুষ্ট নয় সংসদীয় প্যানেল।একনজরে দেখে নেওয়া যাক গোটা বিতর্ক কোনদিকে এগিয়েছে।
লাদাখকে চিনের অংশ বলে দেখানো হয়!
মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইট টুইটারে,লাদাখকে চিনের অংশ বলে দেখানো হয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই তা ভালোভাবে নেয়নি দিল্লি। তড়িঘড়ি বিষয়টি নিয়ে টুইটারের ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। এরপর টুইটার যে ব্যাখ্য়া সংসদীয় প্যানেলের সামনে দেয়, তাতে প্যানেল অসন্তুষ্ট। প্যানেল জানিয়েছে, এই ব্যাখ্যা যথার্থ নয়।
টুইটার অফিসিয়ালদের জেরা
এদিকে, টুইটার অফিসিয়াল দের ডেকে পাঠানো হ ডেটা প্রটোকশনের যৌথ সংসদীয় কমিটির সামনে । কিভাবে তারা একচি সংবেদনশীল ইস্যুকে নিয়ে এভাবে নিজের সাইটে এতবড় ভুল করতে পারেন, তার ব্য়াখ্য়া চাওয়া হয়। যেখানে লাদাখ নিয়ে সংঘাত শুরু হয়েছে, সেখানে লাদাখ ইস্যু নিয়ে টুইটারের ভুলকে সহজে ছেড়ে দিচ্ছে না সংসদীয় প্য়ানেল।
হতে পারে জেল!
এদিন সংসদীয় কমিটির তরফে বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষী লেখি জানান, এতবড় আকারের ভুলের ক্ষমা হয় না। এই ঘটনার জেরে সাত বছর পর্যন্ত জেলের সাজাও রয়েছে ভারতীয় সংবিধানের আওতায়। ফলে টুইটারকে নিজের কাজের যথাযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে হবে।
মার্কিন সংস্থা নিয়ে রোষ চড়ছে
এদিকে, মার্কিন সংস্থা টুইটার নিয়ে বহু নেটিজেন নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। অনেকেরই দাবি এই মাইক্রোব্লগিং সাইটকে ভারতে নিষিদ্ধ করা হোক। ফলে হ্যাশট্যাগ 'নো টুইটার' ট্রেন্ড করছে খোদ টুইটারেই।
প্রচারে নেমে নীতীশকেই কটাক্ষ মোদীর! বিহারের রাজনৈতিক সমীকরণে নয়া মোড়?