ওআইসি বৈঠকে হুরিয়তকে আমন্ত্রণ করা নিয়ে কড়া মনোভাব ভারতের, কী জানাল বিদেশমন্ত্রক?
হুরিয়তকে আমন্ত্রণ নিয়ে কড়া ভারত
সন্ত্রাসবাদ
শব্দটি
গোটা
বিশ্বের
কাছে
খুবই
আতঙ্কের।
ভারতের
বিভিন্ন
জায়গায়
একাধিকবার
সন্ত্রাসবাদী
হানা
হেনেছে
সন্ত্রাসবাদীরা।
সেই
ঘটনার
কয়েকটির
দায়
স্বীকার
করেছে
সন্ত্রাসবাদী
সংগঠনগুলি।
আবার
কিছু
ঘটনার
দায়
স্বীকার
কেউই
করেনি।
এই
পরিস্থিতিতে
বৃহস্পতিবার
ভারতের
এক্সটার্নাল
আফেয়ারস
এর
পক্ষ
থেকে
জানানো
হয়েছে,
ভারত
মনে
করে
না
অর্গানাইজেশন
অফ
ইসলামিক
কো-অপারেশন
সন্ত্রাসবাদে
জড়িত
অভিনেতা
ও
সংগঠনকে
উৎসাহিত
করবে।
২২ মার্চ এবং ২৩ মার্চ ইসলামাবাদে একটি হুরিয়ত কনফারেন্স রয়েছে। এই কনফারেন্সের সব দলের চেয়ারম্যানদের ডেকে পাঠানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র এই বিষয়টি জানিয়েছেন। ইসলামাবাদে হাওয়া ওই কনফারেন্সে সর্বদলীয় বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে। আর সেই বৈঠকেই হুরিয়তকে আমন্ত্রণ করা নিয়ে কড়া মনোভাব পোষণ করেছে নয়া দিল্লি।
বৃহস্পতিবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে ভাষণ দেওয়ার সময়, ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, ভারত সরকার সব ধরনের পদক্ষেপগুলির জন্য অত্যন্ত গুরুতর দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে। যার লক্ষ্য ভারতের ঐক্যকে বজায় রাখা। আমাদের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘন যাতে না হয় সেইদিকে লক্ষ রাখা। তিনি আরও বলেছেন, "আমরা আশা করি না যে অরগানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশন সন্ত্রাসবাদ এবং ভারতবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত অভিনেতা ও সংস্থাগুলিকে উৎসাহিত করবে।"
লক্ষ্য ২০২৪, খারাপ 'পারফর্ম' করা মন্ত্রীদের আর জায়গা হবে না যোগী ২.০ মন্ত্রিসভায়
পাশাপাশি এদিন তিনি পাকিস্তানের নাম না করে বলেছেন, অরগানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে। সেই গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে মনোযোগ দেওয়ার পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট সদস্যের রাজনৈতিক ভাবে পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু এর পাশাপাশি বেশকিছু দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাও রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। সেইসঙ্গে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অরগানাইজেশন অফ ইসলামিক কো-অপারেশকে কথা বলা থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে।