মোদীর সমর্থনে গলা ফাটালেন তৃণমূল সাংসদ! কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপে বিভাজন স্পষ্ট
জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ ও পুনর্গঠন বিল নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে বিরোধী তুঙ্গে উঠল। একটি টুইটকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের মধ্যেও দ্বিমত তৈরি হয়েছে।
জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বিলোপ ও পুনর্গঠন বিল নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে বিরোধী তুঙ্গে উঠল। একটি টুইটকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের মধ্যেও দ্বিমত তৈরি হয়েছে। তৃণমূলের তরফে বিরোধিতায় সামিল থাকা হলেও, সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় মনে করেন, সরকার পক্ষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত সাযুজ্যপূর্ণ।
জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা অপসারণ এবং রাষ্ট্রকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে দেন তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যসভার প্রধান হুইপ সুখেন্দু শেখর রায়। তিনি একটি টুইট করে জানিয়ে দেন তিনি নিজে কী ভাবছেন। তিনি লেখেন, কয়েক দশকের পুরানো কমেডি অফ এররগুলি এখন সংশোধন করা হচ্ছে।
তাঁর এই টুইটেই নড়েচড়ে বসে তৃণমূল। তৃণমূলের অবস্থানের একেবারে বিপরীতে মত প্র প্রকাশ করেন সুখেন্দুশেখর রায়। সোমবার রাজ্যসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দলনেতা ডেরেক ওব্রায়েনকে নিয়ে বলেছিলেন, তৃণমূল মঙ্গলবার সংবিধানিক অনৈতিকতার অভিযোগে ওয়াক আউট করে।
শুঘু তৃণমূল কংগ্রেসের চিফ হুইম দলবিরোধী অবস্থান নেন, তা নয়। সোমবারই কংগ্রেসের চিফ হুইপ ভুবনেশ্বর কালিতা রাজ্যসভা ত্যাগ করে বলেন যে, দলের বিষয়গুলি যেভাবে পরিচালিত হচ্ছে, সে সম্পর্কে তিনি হতাশ। এরপর সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি স্বাক্ষরবিহীন নোট প্রচারিত হয়েছে, সেখানে দাবি করা হয়েছিল যে, কালিটা পদত্যাগ করেছেন কারণ তিনি জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন বিলের