চিন-ভারত উত্তেজনা প্রশমনে নয়া দিশা! সংঘাত প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক দিল বার্তা
চিন-ভারত উত্তেজনা প্রশমনে নয়া দিশা! সংঘাত প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক দিল বার্তা
লাদাখ
সীমান্ত
সংঘাত
মেটাতে
শনিবার
৬
জুন
সেনার
কামান্ডার
পর্যায়ের
একটি
উচ্চস্তরীয়
বৈঠকে
যোগ
দেয়
চিন
ও
ভারত
দুই
দেশের
প্রতিনিধিরা।
কিন্তু
সেই
বৈঠকে
সমাধান
সূত্র
খানিকটা
উঠে
এসেছে।
এরপরই
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক
জোরদার
বার্তা
দিয়েছে
এদিন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের বার্তা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, দুটি দেশই দ্বিপাক্ষিক পর্যায়ে চুক্তিবদ্ধ হয়ে সমস্যা সমাধানে রাজি হয়েছে। তবে একাধিক দ্বিপাক্ষিক শর্ত এই চুক্তিতে থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
উন্নয়নে দ্বিপাক্ষিক সম্মতি
ইন্দো চিন সীমান্তে যাতে শান্তির পরিস্থিতি বজায় থাকে , তার জন্য দুই পক্ষই সায় দিয়েছে। এলাকার উন্নয়নের ধারা যাতে রুদ্ধ না হয়, তার জন্য দ্বিপাক্ষিক চুক্তি প্রয়োজন । আর তাতেই সায় দিয়েছে।
লাদাখ পরিস্থিতি
চিন ও ভারতের মধ্যে যে বিতর্কিত সীমানা রয়েছে, তা হল এলএসি। এটি তিনটি এলাকায় বিভক্ত, পশ্চিম, মধ্য ও পূর্ব লাদাখ। কোনটি আসল সীমানা তা নিয়ে এই এলাকায় দ্বন্দ্ব রয়েছে। ৩,৪৮৮ কিলোমিটারের এই রাস্তা ধরে সমস্যা রয়েছে দুই দেশে। এই এলাকা ভারতের। অন্যদিকে, চিনের দাবি ২ হাজার কিলোমিটারই ভারতের প্রাপ্য।
এর আগে রাজনাথের বার্তা
রাজনাথ সিং জানিয়েছেন, একমাত্র দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যেতে পারে ভারত চিন সীমান্তে। ভারত চিনরাকালিনই শান্তির পক্ষে বলে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানানো হয়েছে।
৬ জুনের বৈঠকে কী জানায় ভারত ?
গতকালের তিন ঘণ্টার দীর্ঘ বৈঠক হয় চিন ও ভারতের সেনার তরফে। এপরও স্থিতাবস্থা জারি রইল। উভয়পক্ষই জানিয়েছে এই প্রয়াস চলবে। ভারত ২০২০ সালের এপ্রিলের শেষের দিকে স্থিতাবস্থা পুনরুদ্ধার চেয়েছিল। তারপরও লাদাখে উভয় পক্ষের ব্যাপক গড়িমসি শুরু হয়। সূত্র জানায়, ভারত গালওয়ান উপত্যকার নিকটে চিনকে তাদের চলাচল কমিয়ে আনতে এবং সেনাবাহিনীকে তাদের মূল স্থানে পাঠাতে হবে বলেও জানিয়েছে।
পাক প্রধানমন্ত্রীর সহবাসের প্রস্তাবের খবর ঘিরে তোলপাড় পাকিস্তান! বিস্ফোরক তথ্য ফাঁস টিভি চ্যানেলে