মোদী পদবি নিয়ে কটাক্ষ করে বেকায়দায় রাহুল, মানহানির মামলার মুখে পড়ে আদালতে দিলেন সাফাই
মোদী পদবি নিয়ে কটাক্ষ করে বেকায়দায় রাহুল, মানহানির মামলার মুখে পড়ে আদালতে দিলেন সাফাই
গান্ধী-মোদী
যুদ্ধ
যেন
শেষ
হবার
না।
এবার
মোদী
পদবি
নিয়ে
কটাক্ষ
করে
বেকায়দায়
পড়লেন
কংগ্রেস
নেতা
রাহুল
গান্ধী।
২০১৯
সালের
১৩
এপ্রিল
কর্নাটকে
লোকসভা
ভোটের
প্রচারে
গেছিলেন
রাহুল
গান্ধী।
সেখানে
গিয়েই
তিনি
একটি
এই
বিতর্কিত
মন্তব্য
করেন
বলে
অভিযোগ।
তারপরেই
রাহুলের
বিরুদ্ধে
মানহানির
মামলা
করেন
সুরাটের
বিজেপি
বিধায়ক
পূর্ণেশ
মোদী।
সেই মামলাকেই রাহুলের বয়ান রেকর্ডের নির্দেশ দেন ম্যাজিস্ট্রেট। বৃহঃষ্পতিবার সেই মামলার বয়ান রেকর্ড করতেই গুজরাটের সুরাটে ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে যান রাহুল। রাহুলের স্পষ্ট দাবি, “তখন যা বলেছিলাম তা সম্পূর্ণ ব্যাঙ্গাত্মক ভাবে। রাজনৈতিক ভাবেই বিষয়টিকে দেখা উচিত। কোনও সম্প্রদায়কে আঘাত করা আমার মোটেই উদ্দেশ্য ছিল না। আর আদপে ঠিক কী বলেছিলাম এখন স্পটতই মনেও নেই আমার।”
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১০ সালে নীরব মোদী, ললিত মোদীদের চুরি নিয়ে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ। প্রশ্নের মুখে পড়েছিল কেন্দ্রের ভূমিকায় এমতাবস্থায় কর্নাটকের ভোট প্রচারে গিয়ে রাহুল বলেন, নীরব মোদী, ললিত মোদী, নরেন্দ্র মোদী.. কী করে তাঁদের সবার পদবি মোদী হয়! কী করে সব চোরেদের পদবি মোদী হয়!’ এই ললিত মোদী এবং নীরব মোদীর বিরুদ্ধে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণখেলাপির অভিযোগ রয়েছে।
পুরসভায় কোনও অভিযোগ জানানো হয়নি,কসবা টিকাকাণ্ডের দায় গ্রহীতাদের উপর চাপালেন অতীন ঘোষ
বর্তমানে ললিত-নীরব বহু বছর ধরেই দেশে ছেড়ে ফেরার হয়েছেন। কিন্তু তারা দেশ ছেড়ে পালালেও তাদের নিয়ে করা রাহুলের মন্তব্য নিয়েই বর্তমানে বিস্তর জলঘোলা হচ্ছে দেশের রাজনৈতিক ময়দানে। যদিও এদিন আদালতে ঢোকার আগেও নিজের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে পদ্ম শিবিরকে ঘুরিয়ে খোঁজা দিতে ছাড়েননি রাহুল। টুইটারে তিনি লিখেন, 'অস্তিত্বের মূল রহস্যই হল নির্ভীক থাকা।’ রাজনৈতিক বিশ্লেষকদেক ধারণা এই বক্তব্যের মাধ্যমে নিজের দাবিকেই আরও জোরালো করতে চেয়েছেন সোনিয়া পুত্র।