সাত বছরে এই প্রথম কোনও ব্যাঙ্কে অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ কমল
সাত বছরে এবারই প্রথম ঘটেছে এই অসম্ভব। ব্যাঙ্কগুলিতে অনাদায়ী ঋণের পরিমান কমেছে। এতে সুবিধাই হবে মোদী সরকারের।
সাত বছরে এবারই প্রথম ঘটেছে এই অসম্ভব। ব্যাঙ্কগুলিতে অনাদায়ী ঋণের পরিমান কমেছে। এতে সুবিধাই হবে মোদী সরকারের। নতুন বছরের আর্থিক নীতি নির্ধারনে অনেকটা সুবিধা হবে। মনে করা হচ্ছে অনাদায়ী ঋণ নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কড়া সিদ্ধান্তের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। নইলে নিরব মোদী, বিজয় মালিয়ারা যে অবস্থা তৈরি করেছিল তাতে দেউলিয়া হওয়ার অবস্থা হয়েছিল একাধিক রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাঙ্কের।
যে রিপোর্ট প্রকাশের পর এই সুখবর জানা গিয়েছে তাতে কিন্তু ব্যাঙ্কের ক্রেডিট লিমিটের বিষয়ে কোনও কথা বলা হয়নি। দেখা দিয়েছে সমবায় ব্যাঙ্ক গুলি এখনও ধুঁকছে। শহর কেন্দ্রীক রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাঙ্কগুলির অবস্থাও খারাপ। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে যেখানে অনাদায়ী ঋণের পরিমান যেখানে ১১.২ শতাংশ ছিল সেটা কমে ৯.১ শতাংশ হয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ইনসলভেন্সি ব্যাঙ্কক্রাপসি কোডের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আর্থিক মন্দার পরিস্থিতিতেই একাধিক ব্যাঙ্কের সংযুক্তিকরণের সিদ্ধান্ত নিেয়ছে মোদী সরকার। তারপরেই অনাদায়ী ঋণের পরিমান কমানোর উপরে জোর দিতে শুরু করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। কারণ গত কয়েক মাসে ব্যাঙ্কের ক্রডিট কমতে শুরু করেছিল। অনাদায়ী ঋণের আদায়ের উপর জোর দিলে এই সংকট অনেকটাই কমবে বলে মনে করেছিল আরবিআই।
আর্থিক মন্দার কারণে ২.৮ লাখ কোটি টাকা ক্ষতি হবে দেশের