কর্ম সংস্থান শিকেয় তুলল বিজেপি শাসিত সরকার! ফতোয়া জারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধেও
প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী সংখ্যা বেশি। তাই নতুন করে পদ শূন্য হলে সেই পদে লোক নেওয়া যাবে না। এমনই নির্দেশ দারি করেছে ত্রিপুরার অর্থ দফতর।
প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী সংখ্যা বেশি। তাই নতুন করে পদ শূন্য হলে সেই পদে লোক নেওয়া যাবে না। এমনই নির্দেশ দারি করেছে ত্রিপুরার অর্থ দফতর। সেক্ষেত্রে কোনও কর্মী অবসর নিলে, সেই পদ অবলুপ্ত করতে হবে বলেও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। অন্যদিকে, নতুন কোনও পদ তৈরির জন্য কোনও দফতর আবেদন করলেন, সমসংখ্যক পদ অবলুপ্ত করতে হবে বলে জানানো হয়েছে। আর এই আদেশ না মানলে আধিকারিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর মুখ্যসচিব এই নির্দেশিকা জারি করেন।
এদিকে রাজ্যের বিজেপি সরকারের সিদ্ধান্তকে বেকার বিরোধী সিদ্ধান্ত বলে অভিযোগ করেছে সেখানকার বিরোধী দলগুলি। ফলে গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি-আইপিএফটি জোট সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি মিথ্যা ছিল বলে অভিযোগ বিরোধীদের। নির্বাচনের আগে ঘরে ঘরে কর্ম সংস্থানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ বিরোধীদের। কিন্তু গত নয়মাসে বেকারদের জন্য বিজেপি-আইপিএফটি সরকার কোনও কিছুই করতে পারেনি বলে অভিযোগ। এবার সরকারি পদক্ষেপের জেরে কর্মসংস্থানের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হল বলে অভিযোগ।
বিজেপি-আইপিএফটি সরকার ক্ষমতায় আসার পর স্বচ্ছ নিয়োগ নীতির কথা বলেছিল। দাবি করেছেন রাজ্যবাসীদের একাংশ। বাম আমলে নেওয়া ইন্টারভিউ-ও বাতিল করে দেওয়া হয়। এবার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল টিপিএমসির নিয়োগে।