দেশে মাত্র ৮.৪ কোটি দরিদ্র রয়েছে, দাবি নতুন সমীক্ষার
দেশে মাত্র ৮.৪ কোটি দরিদ্র রয়েছে, দাবি নতুন সমীক্ষার
২০১৭
সালে
ভারতে
মাত্র
৮৪
মিলিয়ন
(৮.৪
কোটি)
দরিদ্র
রয়েছে
বলে
এক
নতুন
সমীক্ষায়
দাবি
করা
হয়েছে।
ওই
সমীক্ষা
অনুযায়ী
২০১১
সালে
দেশে
২৭০
মিলিয়ন
দরিদ্র
ছিল।
এই
সমীক্ষায়
দারিদ্র,
টেন্ডুলকার
দারিদ্র
লাইন
অনুসারে
২০১১
সালে
১৪.৯
শতাংশ
থেকে
২০১৭
সালে
৭.০
শতাংশ
দরিদ্র
সংখ্যা
কমেছে,
দেশে
এভাবে
দ্রুত
দরিদ্র
কমা
এই
প্রথমবার।
কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প
এই সমীক্ষাটি থেকে জানা গিয়েছে ২০১১ সালে ভারতের মাথাপিছু যা খরচ ছিল তা ২০১৭ সালে অনেকটাই কমেছে। যা এটা প্রমাণ করে যে ২০১১ সালে যে পরিমাণ দরিদ্র দেশে ছিল তা ২০১৭ সালে অনেকটাই কম হয়েছে। সমীক্ষায় দেখা দিয়েছে, বিভিন্ন জায়গা থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে ২০১১ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে দ্রুতহারে দারিদ্র হ্রাস পেয়েছে, যা সত্যিই খুব ভালো দিক দেশের বলে মনে করছেন গবেষকরা। গবেষকদের মতে, এমজিএনআরইজিএ, সরাসরি সুবিধা, প্রধানমন্ত্রী কৃষক যোজনা, এলপিজি গ্যাসে ভর্তুকি সহ কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প দরিদ্রদের দারিদ্র ঘোচাতে অনেকটাই সহায়তা করেছে। লেখকদের মতে এই দারিদ্র্য হ্রাসের রেকর্ড গতি উচ্চ বৃদ্ধির হারের কারণে হয়েছিল।
আর দুই সমীক্ষার মতে দেশে দ্রুতহারে কমছে দারিদ্রতা
ভারতীয় মানব কল্যান সমীক্ষা জানিয়েছে যে ২০১৭ সালে ৭.৪ শতাংশ ও ৩.৮ শতাংশ হারে দারিদ্রতা হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে আরও এক সমীক্ষার দাবি ২০১৭ সালে ৩.৪ শতাংশ দারিদ্রতা হ্রাস পেয়েছে ভারতে। এই সমীক্ষার লেখকরা বলেছেন, ‘এই সমস্ত অনুমানই প্রকাশ করে যে টেন্ডুলকার দারিদ্র্যসীমা অনুসারে ভারতে দারিদ্র্য একক সংখ্যায় ছিল এবং ২০১১-২০১৭ সালের মধ্যে দারিদ্র্য হ্রাসের দ্রুততম গতিতে ভারত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল।' গবেষকদের মতে কেন্দ্র সরকারের বাড়ি, শৌচালয় প্রকল্প ২০১৪ সালে দারিদ্রতা হ্রাস করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতে
বিশ্ব ব্যাঙ্ক ভারতকে নিম্ন-মধ্য আয়ের দেশ হিসাবে অভিহিত করেছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের মতে, ২০১১-১২ সালে দেশের দারিদ্র হ্রাস পেয়েছে ৫৮ শতাংশ এবং ২০১৭-১৮ সালে তা ৩৭ শতাংশ।