১২ ঘণ্টায় ৪ টি রেল দুর্ঘটনা, রেলের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন
১২ ঘণ্টায় ৪ টি ট্রেন দুর্ঘটনা। সাতজনের মৃত্যু এেবং কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছেন। আর এতেই রেলের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবি নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।
১২ ঘণ্টায় ৪ টি ট্রেন দুর্ঘটনা। সাতজনের মৃত্যু এেবং কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছেন। আর এতেই রেলের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবি নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল।
[আরও পড়ুন: সিগন্যালিং-এর সমস্যা, শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় বিপর্যস্ত ট্রেন চলাচল]
উত্তরপ্রদেশের চিত্রকূট এবং ওড়িশায় দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। চিত্রকূটে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ায় তিনজনের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, পারাদ্বীপ-কটক গামী মালগাড়ি লাইনচ্যুত হয়। সেখান থেকে কোন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশের আমেথিতে অরক্ষিত লেভেল ক্রসিং-এ একটি বোলেরো গাড়িকে ধাক্কা মারলে চারজনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
চতুর্থ ঘটনাটি ঘটে উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের কাছে। জম্মু-পাটনা অর্চনা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনটি বাকি ট্রেন তেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
উত্তরপ্রদেশের
চিত্রকূটের
মানিকপুর
স্টেশন
ছাড়ার
পরেই
ভাস্কো-ডা-গামা
থেকে
পাটনাগামী
এক্সপ্রেসট্রেনটি
লাইনচ্যুত
হয়।
এই
গটনায়
তিনজন
মারা
যান।
ঘটনায়
নয়জন
আহত
হয়েছেন।
রেলের
এক
আধিকারিক
জানিয়েছেন,
ট্রেনটি
ঘন্টায়
৯০
কিমি
বেগে
চলছিল।
তাঁর
মতে,
যাত্রীরা
ভাগ্যবান
হওয়ায়
মৃত্যুর
সংখ্যা
বাড়েনি।
প্রাথমিক
ভাবে
রেল
সূত্রে
খবর,
রেললাইনে
ফাটলের
ফলেই
দুর্ঘটনাটি
ঘটেছে।
আল্ট্রাসনিক
ডিভাইস
দিয়ে
লাইন
পরীক্ষা
করা
হয়নি।
তা
করা
গেলে
এই
দুর্ঘটনা
এড়ানো
যেত
বলে
মন্তব্য
করেছেন
নাম
প্রকাশে
অনিচ্ছুক
রেলকর্তা।
অপর
এক
রেলকর্তা
খারাপ
রক্ষণাবেক্ষণকেই
দায়ী
করেছেন।
রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন, তিনি রেল আধিকারিকদের বলেছেন, যাতে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চলার সময়, সুরক্ষার স্বার্থেই ট্রেন চালানোর কোনও অনুরোধ না রাখা হয়। এমন কী তাঁর কাছ থেকে অনুরোধ গেলেও নয়।