ডিসেম্বরের আগে পেঁয়াজের দাম কমবে না, তবে আলুর দাম কমায় স্বস্তিতে সাধারণ মধ্যবিত্ত
ডিসেম্বরের আগে পেঁয়াজের দাম কমবে না
বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি হ্রাস পাওয়ার কারণে ,ফের আরও একবার এই সবজির দাম আকাশছোঁয়া হয়ে গিয়েছে। যদিও রাজস্থান থেকে প্রচুর পেঁয়াজ সরবরাহ করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই পেঁয়াজের ঊর্ধমুখি দাম হওয়ার কারণে মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠছিল।
পেঁয়াজের খিচরো মূল্য জাতীয় রাজধানী দিল্লিতে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকা এবং পাইকারি মূল্য যেখানে প্রতি কেজি ১৫ থেকে ৪৭.৫ টাকা, যা দিওয়ালি মরশুমের জন্য একটু কমে ৪২ টাকায় দাঁড়িয়েছে। ব্যবসায়ীদের মতে, এ বছরের ডিসেম্বরের আগে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই। তবে সাধারণ মানুষের জন্য স্বস্তির খবর এটা যে নতুন আলু চাষ ফলার কারণে আলুর দাম তীব্রভাবে হ্রাস পেয়েছে।
আমদানি হ্রাসের কারণেই পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকী রাজস্থান থেকে প্রচুর পরিমাণে পেঁয়াজ উত্তর ভারত সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরবরাহ হওয়া সত্ত্বেও। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পেঁয়াজের ক্রমবর্ধমান সরবরাহের কারণে গত কয়েক দিনে পেঁয়াজ আমদানির গতি হ্রাস পেয়েছে। হর্টিকালচার প্রডিউস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অজিত শাহ জানিয়েছেন, পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ হয়নি, তা শুধুমাত্র হ্রাস পেয়েছে। তিনি জানান, এই সপ্তাহে তুরস্ক থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। বর্তমানে রাজস্থান থেকে সব পেঁয়াজ আসছে, তবে পেঁয়াজের দাম কমবে যখন মহারাষ্ট্রের নাসিক থেকে পেঁয়াজ দেশের বাজারে আসবে। তিনি জানান, নাসিকের পেঁয়াজে মজুত প্রায় শেষ। তাই পেঁয়াজের দাম তীব্রভাবে কমার কোনও লক্ষন নেই তবে এ বছরের ডিসেম্বরে এই সবজির দাম কমতে পারে।
শুভেন্দু তৃণমূলেই থাকছেন! তাই কি তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন দাদার অনুগামীরা