For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

করোনার নয়া স্ট্রেন গত অক্টোবরে ধরা পড়েও কেন মহামারীর বাড়-বাড়ন্ত! নতুন রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর দাবি

করোনার নয়া স্ট্রেন গত অক্টোবরে ধরা পড়েও কেন মহামারীর বাড়-বাড়ন্ত! নয়া রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর দাবি

  • |
Google Oneindia Bengali News

করোনা ভাইরাসের নয়া স্ট্রেইন B.1.167 কেই আপাতত ভারতে করোনার বিধ্বংসী দ্বিতীয় স্রোতের কারণ হিসাবে ধরা হচ্ছে। এক নয়া রিপোর্ট দাবি করছে, ২০২০ সালের অক্টোবরের ৫ তারিখেই এই স্ট্রেইন ধরা পড়ে। তবে তারপর কেন এই স্ট্রেনের দ্রুত ছড়িয়ে পড়া থেকে তাকে রোখা যায়নি, তা নিয়ে তথ্য উঠে এসেছে এক ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের খবরে।

 অক্টোবরে চিহ্নিতকরণ ও কিছু তথ্য

অক্টোবরে চিহ্নিতকরণ ও কিছু তথ্য

প্রসঙ্গত, ওই সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে এই নয়া স্ট্রেনের চিহ্নিতকরণ হলেও, জিনোম সিকেয়েন্সিং প্রক্রিয়ার শ্লথগতির জন্যই তা নিয়ে বড় কোনও উদ্যোগ চোখে পড়েনি। প্রসঙ্গত, গত নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসে করোনার প্রকোপ তুলনামূলক অনেক কম ছিল ভারতে। সেই সময়ই জিনোম সিকোয়েন্সিং খানকিটা গতি কমায় বলে দাবি করা হচ্ছে রিপোর্টে।

 তৃতীয় মিউটেশন ও ভারত

তৃতীয় মিউটেশন ও ভারত

প্রসঙ্গত, B.1.167 এর তৃতীয় মিউটেশন শুরু হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে , চারিদিকে যেহেতু করোনার প্রবল প্রকোপ শুরু হয়ে গিয়েছে, তাই এই নয়া মিউটেশনের দিকে নজর দিয়ে পরিস্থিতি অনেকটাই সামলানো যাবে।

জিনোম সিকোয়েন্সিং ও ভাইরাস

জিনোম সিকোয়েন্সিং ও ভাইরাস

প্রসঙ্গত, একটি ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং বলে দিতে পারে তা কোথা থেকে এসেছে। তার গতিপ্রকতি সম্পর্কে কিছুটা আন্দাজ করা যায়। আর তার থেকে এই ভাইরাসের গতি প্রকৃতি খানিকটা রোখা যায়। কোন ভৌগলক পথে ভাইরাস ছড়াাচ্ছে তাও জানা সম্ভব এই জিনোম সিকোয়েন্সিং এর হাত ধরে। সেই জায়গা থেকে এই প্রক্রিয়া ভাইরাসের গতি রোধে সাহায্য করে।

কেন প্রয়োজন ছিল এই স্ট্রেনের জিনোম সিকোয়েন্সিং এর গতি বাড়ানো?

কেন প্রয়োজন ছিল এই স্ট্রেনের জিনোম সিকোয়েন্সিং এর গতি বাড়ানো?

প্রসঙ্গত, জিনোম সিকোয়েন্সিং শুধুমাত্র ভাইরাসের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে বলতে পারে, তাই নয়, এর থেকে ভ্যাকসিন গবেষণাও ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়। বিশ্লেষণ করলে বলা যায়, এর আগে চিন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ কয়েকটি দেশ থেকে যে জিন সিকোয়েন্স পাওয়া গিয়েছে তার ভিত্তিতে ভ্যাকসিন তাড়াতাড়ি এসেছে। সেই জায়গায় নয়া রিপোর্ট বলছে, ভারতে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের গতি খানিকটা মন্থর। চিন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেখানে হাজার হাজার জিন সিকোয়েন্সিং করেছে, সেখানে ভারতের গতি শ'খানেক বলে জানা যাচ্ছে।

করোনা গ্রাফ ভয়ঙ্কর, পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনা সাহায্য নেওয়া হতে পারে, কী ইঙ্গিত দিলেন রাজনাথ সিংকরোনা গ্রাফ ভয়ঙ্কর, পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনা সাহায্য নেওয়া হতে পারে, কী ইঙ্গিত দিলেন রাজনাথ সিং

English summary
The key Virus strain that causing huge damage may have detected in october 2020, reveal new study
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X