For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

দেশের একাধিক বড় শহরে নামছে করোনা গ্রাফ! তবে কি শীঘ্রই স্বস্তি? কি বলছেন এইমসের ডিরেক্টর

  • |
Google Oneindia Bengali News

সারাদেশে করোনার থাবা আরও ভয়াবহ আকারে জাঁকিয়ে বসলেও দেশের প্রধান তিন শহর দিল্লি, মুম্বই, আহমেদাবাদে ক্রমেই নামছে করোনা সংক্রমণের গ্রাফ। এমনটাই জানিয়েছেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স বা এইমসের পরিচালক এবং কোভিড ১৯-এর জাতীয় টাস্কফোর্সের সদস্য ডাঃ রণদীপ গুলেরিয়া। এছাড়াও ভারতের কম মৃত্যু হার, কোভিড-১৯'এ বর্ষার প্রভাব সম্পর্কেও আলোচনা করেন তিনি। এদিন করোনা সংক্রান্ত বহুল জিজ্ঞাস্য কিছু প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন এইমস প্রধান রণদীপ গুলেরিয়া।

শহর-ভিত্তিক লকডাউন ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কতটা কার্যকরী?

শহর-ভিত্তিক লকডাউন ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কতটা কার্যকরী?

উত্তরে গুলেরিয়া বলেন, যদি কোনও অঞ্চলে সংক্রমন খুব বেশি মাত্রায় হয়ে থাকে তবে আমাদের কঠোর লকডাউন ও ভাইরাস সংক্রমন নিয়ন্ত্রণে জোর দিতে হবে। সেক্ষেত্রে কেবলমাত্র লকডাউনই নয় ঘরে ঘরে নজরদারি চালাতে হবে। এবং আক্রান্তদের শনাক্ত করে তাদের দ্রুত আলাদা করার ব্যবস্থা করতে হবে।

দেশের বিভিন্ন শহরে সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নগামী! তবে কি স্বস্তি মিলবে দেশবাসীর?

দেশের বিভিন্ন শহরে সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নগামী! তবে কি স্বস্তি মিলবে দেশবাসীর?

এই প্রসঙ্গে এইমসের অধিকর্তা রণদীপ গুলেরিয়া জানান, দেশের বেশ কিছু জায়গা এর মধ্যেই সংক্রমণের শীর্ষ স্পর্শ করে ফেলেছে,এবং তারপর গ্রাফের গতি নিম্নমুখী হচ্ছে। এর অন্যতম অবশ্যই দিল্লি যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে কমছে। তবে কয়েকটা রাজ্যে সংক্রমন বাড়ছেও। যেমন বিহার, অসমে কঠোর ভাবে লকডাউন প্রয়োজন। তবে আক্রান্তের সংখ্যা কমে আসা মাত্রেই সচেতনতা ভুলে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মুখোশ পরা বন্ধ করলে মহামারী বিধ্বংসী আকার ধারণ করতে পারে।

বর্ষা কীভাবে কোভিড-১৯ 'এ প্রভাব ফেলবে? শীত বর্ষা কি সংক্রমণ বাড়াবে?

বর্ষা কীভাবে কোভিড-১৯ 'এ প্রভাব ফেলবে? শীত বর্ষা কি সংক্রমণ বাড়াবে?

এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় খানিক উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গুলেরিয়া। তিনি জানান, ভারতে ইনফ্লুয়েঞ্জা, ফ্লু সবচেয়ে বেশি দেখা দেয় বর্ষা এবং শীতেই। এই নতুন ভাইরাস কীভাবে আচরণ করবে তা এখনো জানা যায়নি। তবে আশঙ্কার কারণ হল বর্ষার সময় বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকে,ফলত গ্রীষ্মের চেয়ে ভাইরাসটি এইসময় দীর্ঘক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। পাশাপাশি শীতের মাস গুলিতেও আরও সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন এইমস প্রধান।

কবে আসতে পারে ভ্যাকসিন?

কবে আসতে পারে ভ্যাকসিন?

সাধারণত ভ্যাকসিনের আবিস্কার, উৎপাদন, বিকাশ এই সব মিলিয়ে ১০ বছর সময় লেগে যায়। ইতিমধ্যেই, ১০০ টি ভ্যাকসিন তৈরীর কাজ শুরু হয়েছে যার মধ্যে ২০ টিকে বাছাই করে তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে৷ এবং এরমধ্যে ৬টি ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই মানবদেহেও ট্রায়াল শুরু করেছে। এরপর এর গুনাগুন ও কার্যকারিতার বিচার করে তা বাজারে আনা হবে। এক্ষেত্রে, এমন একটি ভ্যাকসিন দরকার যা সুরক্ষিত হবে। পাশাপাশি ভ্যাকসিনটির ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কার্যকারিতা থাকতে হবে যা কয়েক বছর না হলেও কমপক্ষে কয়েক মাস এই ভাইরাসের থেকে সুরক্ষা প্রদান করবে।

English summary
The graph of corona infection in big cities is down, Says director of AIIMS Randeep Guleria
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X