প্রজ্ঞা ঠাকুরের সামনেই ‘টেরোরিস্ট গো ব্যাক’ স্লোগান পড়ুয়াদের
প্রজ্ঞা ঠাকুরের সামনেই ‘টেরোরিস্ট গো ব্যাক’ স্লোগান পড়ুয়াদের
সম্প্রতি স্পাইসজেটের একটি যাত্রীবাহী বিমানে সংরক্ষিত আসনে বসতে না পেয়ে গোঁসা করতে দেখা যায় ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপির সাংসদ প্রজ্ঞা ঠাকুরকে। যদিও সেই সময় যাত্রী সুরক্ষার জন্য প্রজ্ঞাকে বসতে দেওয়া হয়নি বলে সই সময় সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় বিমান কর্তৃপক্ষের তরফে।
এবার প্রজ্ঞা ঠাকুর ক্যাম্পাসে এলে 'টেরোরিস্ট গো ব্যাক’ স্লোগান তুলে প্রতিবাদে সামিল হতে দেখা গেল ভোপালের মাখনলাল চতুর্বেদী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের। সূত্রের খবর, ক্লাসে উপযুক্ত উপস্থিতির অভাবে বহিষ্কারের বিরুদ্ধে শ্রেয়া পাণ্ডে এবং মনু শর্মা নামে দুই পড়ুয়া ও আরও বে কিছু ছাত্রছাত্রী এদিন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছিলেন। তাদের সঙ্গে দেখা করার জন্যই এদিন ক্যাম্পাসে আসেন প্রজ্ঞা ঠাকুর।
#WATCH Bhopal: NSUI workers raise "aatankwadi wapas jayo" & "Pragya Thakur, go back" slogans at Makhanlal Chaturvedi University. BJP MP Pragya Thakur had gone there to meet female students who were sitting on a 'dharna' against the university, over attendance issue. (25.12.19) pic.twitter.com/HKU1tZqoBY
— ANI (@ANI) December 25, 2019
এরপরই তিনি ওই প্রতিবাদী ছাত্রদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে বেশ কিছু বিজেপি সমর্থক ও পড়ুয়াদের মধ্যে মুখোমুখি বাগবিতণ্ডা শুরু হয়।"আতঙ্কবাদী ওয়াপস জাও" স্লোগান দিতে থাকে পড়ুয়ারা। উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরি হলে দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
BJP MP Pragya Thakur: They said MP is a terrorist, these words are illegal & indecent. They abused a female MP, on a constitutional post, they are all traitors. I will definitely take action. #Bhopal #MadhyaPradesh (25.12.19) https://t.co/zVY1c8pIxP pic.twitter.com/N1QnuW0Rhu
— ANI (@ANI) December 25, 2019
২০০৮ সালের মালেগাঁও বিস্ফোরণে অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত হিসাবে নাম রয়েছে ভোপালের এই বিজেপি সাংসদের। ওই বিস্ফোরণের জেরে মহারাষ্ট্রে প্রায় ছয় জন মানুষের প্রাণহানি ঘটে। পাশাপাশি শতাধিক মানুষ আহত হন। বর্তমানে তিনি স্বাস্থ্যের কারণে জামিনে রয়েছেন। বেআইনি কর্মকাণ্ড (প্রতিরোধ) আইন, ভারতীয় দণ্ডবিধি, অস্ত্র আইন এবং বিস্ফোরক পদার্থ আইনের বিভিন্ন ধারায় একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
২০০৯ থেকে ২০১৮ -এর মধ্যে 'ডিটেনশন সেন্টার 'নিয়ে পর পর কোন নির্দেশ কেন্দ্রের! সূত্রের চাঞ্চল্যকর দাবি