কৃষকরা সরকার ফেলে দিতে পারে! প্রধানমন্ত্রী মোদীকে 'চরম' সময়সীমা দিলেন কেসিআর
কৃষকরা সরকার ফেলে দিতে পারে! প্রধানমন্ত্রী মোদীকে 'চরম' সময়সীমা দিলেন কেসিআর
রাজনৈতিকভাবে একটা সময়ে কাছাকাছি ছিলেন তেলেঙ্গানার (Telangana) কেসিআর (kcr) এবং বিজেপি (bjp) নেতৃত্ব। কিন্তু সময়ের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে। শুধু তাই নয়, এবার রাজ্য থেকে ধান কেনার দাবিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর (narendra modi) সামনে ২৪ ঘন্টার চরমসীমা নির্দিষ্ট করে দিলেন কে চন্দ্রশেখর রাও। তিনি বলেছেন, সরকার সাড়া না দিলে সারা দেশে প্রতিবাদের পথ নেবেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কেসিআর ইতিমধ্যেই এক দেশ এক খাদ্য সংগ্রহ নীতির দাবি তুলেছেন।
|
কৃষকরাই সরকারের পতন ঘটাবে
প্রধানমন্ত্রী
মোদীর
সামনে
২৪
ঘন্টার
সময়সীমা
বেঁধে
দেওয়ার
পাশাপাশি
কেসিআর
সতর্ক
করে
দিয়ে
বলেছেন,
নতুন
কৃষিনীতি
তৈরি
না
করলে
কৃষকরাই
সরকারের
পতন
ঘটাবে।
তেলেঙ্গানার
মুখ্যমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীকে
উদ্দেশ্য
করে
বলেছেন,
কৃষকদের
সঙ্গে
ঝামেলা
করবেন
না।
তিনি
আরও
বলেছেন,
ভারতের
কৃষকরা
যেখানেই
কাঁদে,
সেখানেই
সরকার
ক্ষমতা
হারায়।
তেলেঙ্গানার
মুখ্যমন্ত্রী
বলেছেন,
কেউ
স্থায়ী
হয়
না।
ফলে
কৃষকদের
সঙ্গে
অন্যায়
আচরণ
না
করতে
তিনি
পরামর্শ
দিয়েছেন।
হাত
জোর
করে
কেসিআর
বলেছেন,
মোদীজির
পাশাপাশি
তিনি
পীয়ূষ
গোয়েলজিকে
অনুরোধ
করছেন
২৪
ঘন্টার
মধ্যে
রাজ্যের
ধান
সংগ্রহের
দাবিতে
সাড়া
দিন।
যদি
তা
না
করা
হয়,
পরবর্তী
কর্মসূচির
কথা
তারা
ঘোষণা
করবেন।
তেলেঙ্গানা অধিকারের দাবি করছে
তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও বলেছেন, রাজ্যের মানুষ তাদের অধিকারের দাবি করেছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তারা একটি নতুন কৃষিনীতি প্রণয়নের দাবি করছেন। সেখানে তারাও যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন কেসিআর। আর যদি তা না করেন, তাহলে আপনাকে সরিয়ে দেওয়া হবে। নতুন সরকার এসে নতুন কৃষিনীতি তৈরি করবে। কেসিআর বলেছেন কৃষকরা ভিক্ষুক নন। ন্যূনতম সহায়ক মূল্যেগর দাবি করার অধিকার তাঁদের রয়েছে বলে জানিয়েছে তিনি।
দিল্লিতে বিক্ষোভ তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির
কৃষকদের
দাবি
নিয়ে
দিল্লিতে
ধর্নায়
বসেছে
তেলেঙ্গানা
রাষ্ট্রীয়
সমিতি।
সেই
বিক্ষোভে
টিআরএস-এর
কার্যকরী
সভাপতি
এবং
মন্ত্রী
কেটি
রমা
রাও
ছাড়াও
অংশ
নিয়েছেন
টিআরএস-এর
শীর্ষ
নেতৃত্বও।
এর
মধ্যে
সাংসদ,
বিধায়ক
এবং
বিধান
পরিষদের
সদস্যরাও
রয়েছেন।
রবি
মরসুমে
তেলেঙ্গানার
অনুরোধ
প্রত্যাখ্যান
করার
পরে
টিআরএস
দিল্লিতে
বিক্ষোভ
তীব্র
করেছে।
সরকার
বলেছে,
তারা
কাঁচা
চাল
সংগ্রহ
করতে
পারে,
তবে
সিদ্ধা
চাল
নয়।
কেননা
তা
সারা
ভারতে
খাওয়া
হয়
না।
সম্প্রতি
টিআরএস
কর্মীরা
তেলেঙ্গানায়
জাতীয়
সড়ক
অবরোধ
করে,
সারা
দেশে
এক
ধার
সংগ্রহ
নীতির
দাবি
করেছিলেন।
এর
প্রেক্ষিতে
খাদ্যমন্ত্রী
পীযূষ
গোয়েল
বলেছিলেন,
কোনও
ভেদাভেদ
না
করেই
খাদ্যসস্য
সংগ্রহ
করা
হবে।
একইসঙ্গে
তিনি
বলেছিলেন,
তেলেঙ্গানার
কোনও
কোনও
রাজনৈতিক
নেতা
কৃষকদের
ভুল
বোঝাচ্ছেন।
পাশে ভারতীয় কিসান ইউনিয়ন
সংবাদ
সংস্থার
দেওয়া
খবর
অনুযায়ী,
ভারতীয়
কিসান
ইউনিয়নের
নেতা
রাকেশ
টিকায়েত
তেলেঙ্গানার
মুখ্যমন্ত্রীর
পাশে
দাঁড়িয়েছেন।
রাজ্যে
২০১৪
সালে
ক্ষমতায়
আসার
পরে
এটিই
দেশের
রাজধানীতে
তাদের
প্রথম
ধর্না।
অন্যদিকে
বিজেপিও
বসে
নেই।
তারা
দিল্লির
তেলেঙ্গানা
ভবনের
আশপাশে
মুখ্যমন্ত্রীর
পদত্যাগ
দাবি
করে
পোস্টার
দিয়েছে।
একটি
পোস্টারে
দেখা
গিয়েছে
তেলেঙ্গানার
বিজেপি
সভাপতি
বন্দি
সঞ্জয়
কুমার
প্রশ্ন
করছেন,
চাল
সংগ্রহে
কেসিআর-এর
সমস্যা
কী?
এই
ধর্না
কেন?
এটা
কি
রাজনীতি
না
কৃষকদের
জন্য,
সেই
প্রশ্নও
তুলেছেন
তেলেঙ্গানার
বিজেপি
সভাপতি।
তিনি
কটাক্ষ
করে
বলেছেন
যদি
পারেন
তো
চাল
কিনুন,
না
হলে
পদত্যাগ
করুন।
Ssc Scam: ৬০৯ জনকে নিয়োগের ক্ষেত্রে ভুয়ো সুপারিশ! বিস্ফোরক রিপোর্ট অনুসন্ধান কমিটির