শনিবার সকাল পর্যন্ত গ্রেফতার নয়, সাময়িক স্বস্তিতে তেজপাল
এদিন ইন্ডিগোর উড়ানে বিকেল পাঁচটা দশ মিনিটে পানাজিতে এসে নামেন তেহেলকার প্রাক্তন মুখ্য সম্পাদক তরুণ তেজপাল। বিমান থেকে বেরিয়ে লাউঞ্জে আসা মাত্র তাঁকে আটক করে গোয়া পুলিশ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী, এক কন্যা ও ভাই। মিডিয়ার ভিড় ঠেলে পুলিশ তাঁকে এগিয়ে নিয়ে যায়। বিমানবন্দরের বাইরে ততক্ষণে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন বিজেপি সমর্থকরা। পুলিশের সঙ্গে ধ্বস্তাধ্বস্তি শুরু হয় বিক্ষোভকারীদের। কড়া নিরাপত্তায় তরুণ তেজপালকে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যায় পুলিশ।
এদিন সকালে রটে গিয়েছিল, তেজপাল গা-ঢাকা দিয়েছেন। তাই সকাল ৬টা নাগাদ তাঁর দিল্লির বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। প্রায় দুঘণ্টা ধরে বাড়িতে থাকার পরও তেজপালের দেখা পায়নি গোয়া পুলিশের প্রতিনিধি দল। এমনকী পরিবারের তরফেও কোনও সহযোগিতা মেলেনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
অন্যদিকে, তরুণ তেজপাল স্টিং অপারেশন চালিয়ে যাঁর রাজনীতিক জীবন শেষ করে দিয়েছিলেন, বিজেপির সেই প্রাক্তন সভাপতি বঙ্গারু লক্ষণ এদিন বলেন, পাপের ঘড়া পূর্ণ হয়েছে। যে পত্রিকা তেমনভাবে বিক্রি হয় না, তারা কী করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি গড়ে তুলল, সেটা ভেবে দেখা উচিত। তরুণ তেজপালের সম্পত্তির উৎস জানতে সিবিআই তদন্তের দাবি জানান তিনি।