টুইটারেই কাজ হাসিল! বিদেশমন্ত্রী হিসেবে সুষমার একের পর এক সাহায্যের নিদর্শন
বিদেশমন্ত্রী হিসেবে নিজেকে ঘরবন্দি করেননি কিংবা সমাজের উঁচু অংশের মানুষজনের মধ্যে নিজেকে আটকে রাখেননি সুষমা। যখনই টুইটারে সাহায্যের আবেদন পেয়েছেন, মেটানোর চেষ্টা করেছেন।
বিদেশমন্ত্রী হিসেবে নিজেকে ঘরবন্দি করেননি কিংবা সমাজের উঁচু অংশের মানুষজনের মধ্যে নিজেকে আটকে রাখেননি সুষমা। যখনই টুইটারে সাহায্যের আবেদন পেয়েছেন, মেটানোর চেষ্টা করেছেন। সরকারি সাহায্য পৌঁছে দিতে চেষ্টা করেছেন সাধারণের মধ্যে। তালিকা থেকে বাদ পড়েননি প্রতিবেশী পাকিস্তানের বাসিন্দারা।
|
অক্টোবর ২০১৭
পাকিস্তানের মহিলা হীরা সিরাজ তাঁর একবছরের কন্যার চিকিৎসা ভিসা আটকে থাকার অভিযোগ নিয়ে টুইট করেন। সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা হয়ে যায়।
|
মে, ২০১৫
নেহা পারেখ নামে এক মহিলা তৎকালীন বিদেশমন্ত্রীকে টুইট করেন তাঁর বাবা-মাকে তুর্কি থেকে নিয়ে আসার জন্য। নেহার মায়ের পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ায় সমস্যা দেখা দেয়। সঙ্গে সঙ্গে সুষমা তুর্কিতে থাকা ভারতীয় দূতাবাসকে বিষয়টি জানান, তাঁদের বিকল্প ব্যবস্থা করার জন্য।
|
নভেম্বর, ২০১৬
উল্লেখ করতেই হয় জগন্নাথন সেলভারাজের কথা। দুবাইয়ে লেবার কোর্টে হাজিরা দিতে দিয়ে ২ বছরে তাঁকে প্রায় ১০০০ কিমি হাঁটতে হয়েছে। মায়ের শেষ কৃত্যে যোগ দিতে বাধা পড়েছিল। সেখানে সাহায্য করেন সুষমা।
|
জানুয়ারি, ২০১৭
এক অসহায় বোন জর্জিয়ার হাসপাতালে ভর্তি ভাইকে দেশে ফিরিয়ে আনতে সুষমা স্বরাজকে টুইট করেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি নিয়ে উত্তর দেন তিনি।
|
এপ্রিল, ২০১৮
গ্রামের মেয়ে সুযোগ পেয়েছিল লন্ডনে গ্লোবাল কনফারেন্সে যোগ দেওয়ার। কিন্তু সামর্থ ছিল না, সেখানে যাওয়ার। টুইটেই বিষয়টির সমাধান করেন দেন সুষমা।
|
এপ্রিল, ২০১৯
আমেরিকা থেকে ভারতে আসার সময় সমস্যায় পড়েন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার দর্শন সেন্থিল। সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকার দূতাবাসকে বিষয়িতে সাহায্য করার জন্য বলেন সুষমা স্বরাজ।
|
এপ্রিল, ২০১৯
শ্রীলঙ্কায় বিস্ফোরণের পরেই সাহায্যের জন্য নিজের টুইটারে কলম্বোয় ভারতীয় হাইকমিশনের ফোন নম্বর দিয়ে দেন।
|
এপ্রিল, ২০১৯
বিদেশে গিয়ে সমস্যায় পড়েছে স্বামী। এই খবর জানিয়ে সুষমা স্বরাজকে টুইট করেছিলেন এক মহিলা। জানিয়েছিলেন, বিদেশে গিয়ে পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ার বাড়ি ফিরতে পারছেন না তাঁর স্বামী।
[আরও পড়ুন:শেষযাত্রায় বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজ, দেখুন নানা মুহূর্তের ছবি]