'বারবার ১৪৪ ধারা লাগু ক্ষমতার অপব্যবহার', কাশ্মীর নিয়ে 'সুপ্রিম' বার্তা
'বারবার ১৪৪ ধারা লাগু ক্ষমতার অপব্যবহার', কাশ্মীর নিয়ে 'সুপ্রিম' বার্তা
কেন্দ্রকে ৭ দিন সময় দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালাত। কাশ্মীর প্রসঙ্গে একাধিক বিষয় পর্যালোচনা করার জন্য এই সময়সীমা ধার্য করে দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। আদালত জানিয়ে দিয়েছে, ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পর থেকে যেভাবে কাশ্মীরে সংযোগ বন্ধ ছিল, এবং তা এখনও পর্যন্ত অনেকাংশে লাগু রয়েছে তা নিয়ে যেন পর্যালোচনায় বসা হয়।
বাক স্বাধীনতা ও সংযোগ নিয়ে আদালত যা বলেছে
এদিন সুপ্রিম কোর্ট বাক স্বাধীনতা নিয়ে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করেছে। চার্লস ডিকেনসের 'টেল অফ টু সিটিস' উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্ট। জানানো হয়েছে, ভারতীয় সংবিধানের আর্টিক্যাল ১৯ ধারায় বর্ণিত বাক স্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে পড়ে যায় সংযোগ রক্ষার বিষয়টিও। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেট যোগাযোগ বন্ধ থাকা , আই বিরুদ্ধ।
১৪৪ ধারা নিয়ে আদালতর বক্তব্য
বিচারপতি রামান্না, রেড্জডি ও গভাইয়ের বেঞ্চ এগিন জানায়, বারবার ১৪৪ ধারার প্রয়োগ ক্ষমতার অপব্যবহারের সামিল। আদালতের বক্তব্য, কেন ১৪৪ ধারা লাগু করা হচ্ছে, তার জন্য 'কারণ' দেখাতে হবে। ম্যাজিস্ট্রেট যেন ব্যক্তি বিশেষের অধিকার ও আর রাষ্ট্রের স্বার্থের মধ্যে সমন্বয় রক্ষা করেন।
১৪৪ ধারা প্রয়োগ নিয়ে কড়া বার্তা সুপ্রিম কোর্টের
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, ১৪৪ ধারা সম্পর্কিত সমস্ত নির্দেশ প্রশাসনকে প্রকাশ করতে হবে। সেক্ষেত্রে অনির্দিষ্টকালের জন্য ইন্টারনেট বন্ধ হওয়া টেলিকম আইনের বিরুদ্ধাচারণ। উপযুক্ত প্রয়োজন থাকলে তবেই ১৪৪ ধরাা লাগু করা যেতে পারে।
নাগরিকরা যাতে নিরাপত্তা পান..
আদালত এদিন জানিয়ে দেয় এটা আদালতের দায়িত্ব যাতে দেশের সমস্ত নাগরিকরা নিরাপত্তা পান, তা সুনিশ্চিত করা। সেক্ষেত্রে স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সবসময়ে সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
ওদের ম্যালওয়ার নিতে কোনও দেশ প্রস্তুন নয়, রাষ্ট্রসংঘে পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কড়া জবাব ভারতের