রিভিউয়ের আবেদন খারিজ, লালকেল্লা হামলায় আরিফ মহম্মদের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বজায় রাখল সুপ্রিম কোর্ট
Array
২০০০ সালে লাল কেল্লায় হামলা হয়। সেই হামলার কেসে রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। লালকেল্লায় হামলার এই মামলায় দোষীর মৃত্যুদন্ড ঘোষণা বজায় রাখল সুপ্রিম কোর্ট। এই ঘটনায় অভিযুক্ত হয়েছিলেন মহম্মদ আরিফ নামে জঙ্গি নেতা। তার মৃত্যুদন্ডের আদেশ বজায় রেখেছে আদালত। আগে জে রায় দেওয়া হয়েছিল তা রিভিউ করতে বলা হয়েছিল। সেই আবেদন নাকচ হয়েছে। বজায় রইল মৃত্যুদন্ডের আদেশ।
২০০০ সালে লালকেল্লায় হামলা
লস্কর-ই-তৈবা
জঙ্গি
মহম্মদ
আরিফ
২০০০
সালে
লালকেল্লায়
হামলা
চালিয়েছিল
।
হামলাতে
মৃত্যু
হয়েছিল
তিনজন
সেনা
আধিকারিকের
।
সেই
মামলায়
মৃত্যুদণ্ডের
সাজা
হয়েছিল।
তা
পুনর্বিচারের
আবেদন
জানানো
হয়েছিল
দোষীর
তরফে।
জঙ্গি
মহম্মদ
আরিফ
সুপ্রিম
কোর্টের
দ্বারস্থ
হয়েছিল।
কী মনে করে সুপ্রিম কোর্ট?
কিন্তু, সুপ্রিম কোর্ট মনে করে যে এর ফের কোনও বিচার হওয়ার প্রয়োজন আছে বলে। তাই এই মামলার পুনর্বিচারের আবেদন তা স্পষ্টভাবে এদিন খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত। এখন থেকে আর এই মামলায় গ্রহণ করা হবে না কোনও ধরনের রিভিউ পিটিশন । দেশের প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিত বৃহস্পতিবার আদালতে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন এই কথা।
২০১১ সালে মৃত্যুদণ্ডের সাজা হয়
আসলে ২০১১ সালের ১০ অগাস্ট মহম্মদ আরিফকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়েছিল ২০০০ সালে লালকেল্লায় হামলার ঘটনার জন্য । লস্কর-ই-তৈবার সদস্য মহম্মদ আরিফ সুপ্রিম কোর্টের সেই রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে মামলা করেছিল। গৃহীত হল না শীর্ষ আদালতে লস্কর জঙ্গির সেই পুনর্বিচারের আবেদন।
লাল কেল্লা
শহরে
মুঘল
সম্রাট
শাহজাহান
কর্তৃক
নির্মিত
একটি
দুর্গ
লালকেল্লা।
১৮৫৭
সাল
পর্যন্ত
এই
দুর্গটি
ছিল
মুঘল
সাম্রাজ্যের
রাজধানী।
এরপর
ব্রিটিশ
ভারতীয়
সরকার
মুঘল
সম্রাট
দ্বিতীয়
বাহাদুর
শাহকে
নির্বাসিত
করলে
ভারতের
রাজধানী
কলকাতায়
স্থানান্তরিত
হয়।
১৯৪৭
সাল
পর্যন্ত
ব্রিটিশরা
এই
দুর্গটিকে
একটি
সামরিক
ক্যাম্প
হিসেবে
ব্যবহার
করত।
বর্তমানে
এটি
একটি
জনপ্রিয়
পর্যটনকেন্দ্র
এবং
ভারতীয়
প্রজাতন্ত্রের
সার্বভৌমত্বের
একটি
শক্তিশালী
প্রতীক।
প্রতি
বছর
ভারতীয়
স্বাধীনতা
দিবস
উপলক্ষে
ভারতের
প্রধানমন্ত্রী
লালকেল্লার
লাহোরি
গেটসংলগ্ন
একটি
স্থানে
জাতীয়
পতাকা
উত্তোলন
করে
থাকেন।
২০০৭
সালে
লালকেল্লা
ইউনেস্কো
বিশ্বঐতিহ্যবাহী
স্থান
হিসেবে
নির্বাচিত
হয়।
১৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট শাহজাহান সুবৃহৎ এই কেল্লাটির নির্মাণকার্য শুরু করেন। নির্মাণকার্য শেষ হয় ১৮৪৮ সালে।প্রথম দিকে এই দুর্গের নাম ছিল 'কিলা-ই-মুবারক'