অযোধ্যার বিতর্কিত জমির দখল তাদেরই! হিন্দু সংগঠনকে প্রমাণ পেশ করতে নির্দেশ সর্বোচ্চ আদালতের
অযোধ্যার বিতর্কিত জমির ওপর নির্মোহী আখারার কাছে টাকা সংক্রান্ত কোনও রেকর্ড থাকলে তা সর্বোচ্চ আদালতে জমা দেওয়ার দেওয়ারনির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি।
অযোধ্যার বিতর্কিত জমির ওপর নির্মোহী আখারার কাছে টাকা সংক্রান্ত কোনও রেকর্ড থাকলে তা সর্বোচ্চ আদালতে জমা দেওয়ার দেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চের প্রধান রঞ্জন গগৈ নিমোর্হী আখারার আইনজীবী সুশীল জৈনকে এই নির্দেশ দেন। দখলদারি ইস্যু সংক্রান্ত ব্যাপারে হিন্দু সংগঠনকে প্রমাণ দাখিল করতেই হবে বলে জানিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। বুধবার ছিল অযোধ্যা নিয়ে শুনানির দ্বিতীয় দিন।
সাংবিধানিক
বেঞ্চ
বলেছে,
এই
মুহুর্তে
তারা
দখলদারি
নিয়ে
আলোচনা
চালাচ্ছেন।
সেইজন্য
নির্মোহী
আখারাকে
তাদের
দখল
সংক্রান্ত
প্রমাণ
দিতে
হবে।
বেঞ্চ
বলেছে,
যদি
তাদের
হাতে
রেভিনিউ
সংক্রান্ত
কোনও
রেকর্ড
থেকে
থাকে,
তাহলে,
ভাল
প্রমাণ
হিসেবে
গণ্য
হবে।
সাংবিধানিক
বেঞ্চের
অন্য
বিচারপতিরা
হলেন,
বিচারপতি
এসএ
ববদে,
ডিওয়াই
চন্দ্রচূড়,
অশোক
ভূষণ,
এসএ
নাজির।
নির্মোহী
আখারা
অযোধ্যার
বিতর্কিত
জমির
পরিচালনা
এবং
মালিকানার
অধিকার
পেতে
চায়।
নিজেদের
দাবি
প্রেক্ষিতে
তারা
বিভিন্ন
ভিত্তি
তুলে
ধরেছে।
যেমন
তাদের
দাবি,
অনাদিকাল
থেকে
জমির
দখলদারি
তাদের।
বিগ্রহের
সেবাইতশিপের
অধিকারও
রয়েছে
তাদের
হাতে।
রেভিনিউ
রেকর্ড
ছাড়াও,
যেসব
প্রমাণ
দেখাতে
হবে,
কীভাবেই
বা
সেবাইতশিপের
অধিকার
প্রমাণ
হবে,
সেপ্রসঙ্গে
বেঞ্চ
বলে
নির্মোহী
আখারাকেই
তা
প্রমাণ
করতে
হবে।
মামলাটি
সীমাবদ্ধতা
আইন
১৯০৮-এর
৪৭
অনুচ্ছেদে
ঢাকা
পড়ে
রয়েছে।
সিআরপিসির
১৪৫
নম্বর
ধারায়
বিচারক
সম্পত্তি
সংযুক্তি
করেছেন।
তারপর
থেকে
বিচারক
কোনও
আদেশ
দেননি।
বলেছে
নির্মোহী
আখারার
আইনজীবী।
তাঁর
আরও
সওয়াল
১৯৫০
সালে
ডিসপোজেশনের
সময়
থেকেই
সেবাইত
অধিকার
প্রভাবিত
হয়েছে।
নির্মোহী আখারা মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের সামনে বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমির দখলদারির জন্য দাবি জানায়। তাদের আরও দাবি ১৯৩৪ সাল থেকে সেখানে মুসলিমদের ডুকতে দেওয়া হয় না। সেই জন্যই তাদের দাবি আইনি এবং দাবিকে সম্মান জানানো উচিত।