জীবাশ্ম জ্বালানির কমিয়ে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ব্যবহার বাড়াতে বিশেষ পদক্ষেপ বাজেটে
জীবাশ্ম জ্বালানির কমিয়ে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ব্যবহার বাড়াতে বিশেষ পদক্ষেপ বাজেটে
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রী
নীতিন
গড়কড়ির
মুখে
একাধিকবার
শোনা
গিয়েছে
'জীবাশ্ব
জ্বালানি'র
ব্যবহার
কমিয়ে
বৈদ্যুতিন
যানবাহন
ব্যবহারের
কথা।
এবার
সরাসরি
কেন্দ্র
সরকার
সে
পথে
হাঁটতে
চাইল৷
২০২২-২৩
এর
বাজেটে
সে
ছবিই
ধরা
পড়ল
স্পষ্ট৷
মঙ্গলবার
অর্থমন্ত্রী
নির্মলা
সীতারামন
তার
২০২২
সালের
বাজেট
বক্তৃতায়
বলেছেন
যে
সরকার
একটি
ব্যাটারি-অদলবদল
নীতি
নিয়ে
আসবে
যা
দেশে
EV-গুলির
জন্য
বিশেষ
গতিশীলতা
অঞ্চল
তৈরি
করবে৷
দেশের বড় ও ছোট শহরগুলিতে পাবলিক ট্রান্সপোর্টের ব্যবহারে পরিবর্তন আনার জন্য 'শূন্য জীবাশ্ম জ্বালানী' অঞ্চল চালু করার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এবারের বাজেটে৷ নির্মলা জানিয়েছেন শহরে বিভিন্ন এলাকায় স্থানের সীমাবদ্ধতা বিবেচনা করে, একটি 'ব্যাটারি সোয়াপিং নীতি' আনা হবে। চলতি বছরের বাজেট পেশ করার সময় অর্থমন্ত্রী বলেন, এই 'ব্যাটারি সোয়াপিং নীতি' বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যবহারকে উৎসাহিত করবে। পাশাপাশি বড় পরিসরে ডিকার্বনাইজেশন লক্ষ্য অর্জনের জন্য সরকার নতুন নীতি চালু করবে। দেশে বিদ্যুতায়নকে আরও উন্নত করার জন্য, সরকার ব্যাটারি সোয়াপিং নীতি নতৈরি করবে যা প্রয়োজনীয় চার্জিং স্টেশন ইকোসিস্টেম তৈরিতে সহায়তা করবে। এটি দেশীয় ইভি (ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল) স্পেসের জন্য ইতিবাচক।
বাজেট ঘোষণার পর ভারতীয় ব্যাটারি নির্মাতা রাজা ব্যাটারি এবং এক্সাইড ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার ভ্যালু ২% বেড়েছে। ভালপ্রোর ডিরেক্টর আংশুমান খান্না সংবাদমাধ্যমকে বলেন,কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে আবারও বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে তারা অপরিশোধিত তেল এবং কয়লা আমদানির উপর নির্ভরতা কমাতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে। এই বিষয়ে দৃঢ় পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে সৌর বিদ্যুতের উপর জোর দেওয়া, শক্তির অপচয় এবং ইভিগুলির উপর জোর দেওয়া।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন মঙ্গলবার বাজেট পেশ করতে গিয়ে বলেছেন যে ২০২২-২৩ সালের বাজেট পাবলিক বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির ভিত্তি স্থাপন করবে। সরকার চলতি অর্থবর্ষে আনুমানিক ৯.২% বৃদ্ধির কথা বলেছে (এসটিমেট গ্রোথ, মার্চ পর্যন্ত) এবং আগের বছর ৬.৬% সংকোচনের তুলনায় ৮% থেকে ৮.৫% বৃদ্ধির অনুমান করেছে।