ঘৃণার ভাষণের মামলায় SP নেতা আজম খান দোষী সাব্যস্ত! তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের
ঘৃণার ভাষণ মামলায় উত্তর প্রদেশের রামপুরের এমপি/এমএলএ আদালত বৃহস্পতিবার সমাজবাদী পার্টি নেতা আজম খানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। প্রসঙ্গত ২০১৯-এ আজম খান নির্বাচনী বক্তৃতার সময় জ্বালাময়ী মন্তব্য করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্
ঘৃণার ভাষণ মামলায় উত্তর প্রদেশের রামপুরের এমপি/এমএলএ আদালত বৃহস্পতিবার সমাজবাদী পার্টি নেতা আজম খানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। প্রসঙ্গত ২০১৯-এ আজম খান নির্বাচনী বক্তৃতার সময় জ্বালাময়ী মন্তব্য করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা।
অভিযোগটি ২০১৯ সালের
এই মামলাটি ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের সময়ের। সমাজবাদী পার্টির নেতা আজম খান মিলাক বিধানসভা এলাকায় বক্তৃতার সময় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে আপত্তিকর এবং জ্বালাময়ী মন্তব্য করেছিলেন বলে অভিযোগ। যা নিয়ে আদালতে অভিযোগ করেন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা আকাশ সাক্সেনা। সেই সময় আজম খানের বিরুদ্ধে আইপিসির ১৫৩এ ধারা (শত্রুতার প্রচার) এবং ৫০৫-১ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৫১-র ১২৫ ধারা অধীনে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
পাল্টা যুক্তি আজম খানের আইনজীবীর
আজম
খানের
আইনজীবী
জানিয়েছে,
তারা
আদালতে
নিজেদের
যুক্তি
পেশ
করেছিলেন।
তিনি
দাবি
করেন,
সেই
বক্তৃতা
যাই
হোক
না
কেন,
তাদের
বক্তৃতা
নয়।
তাঁর
দাবি,
সরকারপক্ষ
আদালতে
মামলাটি
প্রমাণ
করতে
পারেনি।
মামলাকারীর
আইনজীবী
তাদের
তোলা
প্রশ্নের
উত্তর
দিতে
পারেননি
বলে
জাবি
করেছেন
তিনি।
আজম
খানের
আইনজীবী
দাবি
করেছেন,
তারা
কোনও
বিদ্বেষমূলক
বক্কৃতা
দেননি।
তাদের
বিরুদ্ধে
মিথ্যা
মামলা
তৈরি
করা
হয়েছে
বলেও
অভিযোগ
করেছেন
তিনি।
এই
মামলায়
আদালত
আজম
খান
এবং
অন্য
দুজনকে
২
হাজার
টাকা
করে
জরিমানা
করেছে।
পাশাপাশি
আদালতের
তরফে
আজম
খানকে
অন্তর্বর্তী
জামিন
দেওয়া
হয়েছে।
উপায় আছে আজম খানের সামনে্
বিশেষ আদালত আজম খানকে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে। তবে বেশ কিছু বিকল্প আছে সমাজবাদী পার্টি নেতার সামনে। এব্যাপারে নিম্ন আদালতের দ্বারস্থ হয়ে জামিনের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। আবেদন গ্রহণ করা হলে আপাতত রাস্তা পরিষ্কার। কিন্তু আবেদন খারিজ হয়ে গেলে হাইকোর্টে যেতে হবে আজম খানকে। এব্যাপারে আজম খানও একই কথা জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যমকে। তিনি বলেছেন, অনেক অপশন রয়েছে। দায়রা আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পাশাপাশি তিনি হাইকোর্টেও যাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
আগেও জেলে গিয়েছেন আজম খান
তবে
তাঁর
জেলে
যাত্রার
নির্দেশ
এবারই
প্রথম
নয়।
সমাজবাদী
পার্টি
নেতা
আজম
খান,
এৎ
আগে
দুবছরের
জন্য
জেলে
গিয়েছেন।
তিনি
ছিলেন
ফুলপুর
কারাগারে।
এছাড়াও
ওয়াকফ
বোর্ডে
সম্পত্তি
অন্যায়ভাবে
দখলের
অভিযোগেরহ
মামলাতেও
তাঁকে
জেলে
যেতে
হয়েছিল।
এবছর
তিনি
ওই
মামলায়
জামিন
পেয়েছেন।
তবে
আজম
খানের
সাজার
নির্দেশ
নিয়েও
রাজনৈতিক
মহলে
আলোচনা
শুরু
হয়েছে।
কেউ
কেউ
প্রশ্ন
তুলেছেন,
ঘৃণার
ভাষণের
জন্য
কি
কোনও
শাস্তি
আছে?
অমিত শাহের ডাকা বৈঠক এড়ালেন মমতা! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে প্রতিনিধিত্ব এডিজির