আয়কর রিটার্ন ফাইল করতে সমস্যায় পড়েছেন! এই ভুলগুলি এড়িয়ে চলুন
জেনে নিন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে হওয়া কিছু সাধারণ ভুল সম্পর্কে, এবং কীভাবে তা এড়াবেন।
আয়কর জমা দেওয়ার দিন প্রায় চলে এল। করদাতাদের কিন্তু আয়কর জমা দেওয়ার ব্যাপারে অত্যন্ত সতর্ক থাকা উচিত। সামান্য ভুলচুকও আয়কর দপ্তরের নজর কাড়তে পারে। আয়কর জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই সঠিক আইটিআর ফর্ম ও কোন বছরের আয়কর জমা দেওয়া হচ্ছে সেদিকে নজর রাখতে হবে।শেষ মুহুর্তে কর জমা দেওয়ার প্রবণতা এড়িয়ে চলা উচিত।
আয়কর জমা দিতে গেলে কী কী ভুল হতে পারে, কীভাবে তা এড়ানো যেতে পারে, কয়েকটি তথ্য একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ইমেল ইত্যাদি তথ্য, সঠিক বানান, প্যানকার্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দিতে হবে।
আইএফএস
কোড
সহ
করদাতার
সবকটি
ব্যাঙ্ক
অ্যাকাউন্টের
বিশদ
বিবরণ
দিতে
হবে।
এতে
রিটার্ন
প্রক্রিয়া
মসৃণভাবে
হবে।
অনেকেই
ভুল
করে
ফিক্সড
ডিপোজিট,
রেকারিং
ডিপোজিট
বা
ইনফ্রাস্ট্রাকচার
বন্ড
থেকে
পাওয়া
ইন্টারেস্টের
কথা
উল্লেখ
করেন
না।
কিন্তু
শুধুমাত্র
সেভিংস
ব্যাঙ্ক
ব্যালেন্সের
ইন্টারেস্ট
ছাড়া
বাদবাকি
সবই
কিন্তু
করের
আওতায়
পড়ে।
এমনকী
পিপিএফ
বা
করবিহীন
বন্ডের
কথাও
উল্লেখ
করতে
হবে।
অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান বা স্ত্রীর বা স্বামীর নামে টাকা লগ্নি করলে তা থেকে যদি রোজগার হয় সেই রোজগারও কিন্তু করদাতার নিজের নামেই যুক্ত হবে। অর্থাৎ তার কথাও উল্লেখ করে হবে রিটার্ন ফাইলের সময়। এছাড়া একটির বেশি বাড়ি থাকলে দ্বিতীয় বাড়ি থেকে যদি ভাড়া বাবদ রোজগার হয়, সেই ভাড়ার কথাও জানাতে হবে।
অনেকেই মনে করেন ট্য়াক্স লায়াবিলিটি শূন্য হলে বোধহয় রিটার্ন ফাইল করতে হয় না। কিন্তু এই ধারণাটা ভুল। কারোর রোজগার বছরে ২.৫ লক্ষের বেশি হলেই রিটার্ন ফাইল করতে হবে।
এক
আর্থিক
বছরের
মধ্যে
কোনও
চাকুরিজীবী
যদি
সংস্থা
বদলান
তবে
বর্তমান
ও
প্রাক্তন
দুই
সংস্থার
রোজগারের
কথাই
উল্লেখ
করতে
হবে।
ট্যাক্স
ফাইলিং
করতে
গিয়ে
যদি
কোনও
ভুল
ধরা
পড়ে
তবে
আবার
সেই
ভুলটি
শুধরে
নিয়ে
নতুন
করে
আবার
ট্যাক্স
ফাইল
করতে
হবে।