স্মৃতির সরবিমালা নিয়ে নতুন সাফাইয়ে বিতর্কের আঁচ আরও ঊর্ধ্বমুখী
সবরিমালায় মহিলাদের প্রবেশ নিয়ে নিজের মত জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। তা নিয়ে বিতর্ক চলছে।
সবরিমালায় মহিলাদের প্রবেশ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে নিজের মত জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। তিনি বলেন, প্রার্থনা জানানোর অধিকার আমার আছে। কিন্তু তা বলে পবিত্র স্থান অপবিত্র করার অধিকার আমার নেই।
তাঁর কথায়, আমি একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উপরে কিছু বলার অধিকার আমার নেই। তবু বলছি, রক্তমাখা স্যানিটারি ন্যাপকিন আমরা বন্ধুর বাড়িতে নিয়ে যাই না। তাহলে কেন সেটিকে আমরা দেবস্থানে টেনে নিয়ে যাচ্ছি? এদিন এই বিতর্কে ফের মুখ খুলে আগের মন্তব্যে সাফাই দিলেন স্মৃতি। পুরো ঘটনাকে তাঁর বিরুদ্ধে প্রচার বলে দাগলেন।
Since many people are talking about my comments — let me comment on my comment. As a practising Hindu married to a practising Zoroastrian I am not allowed to enter a fire temple to pray: Union Minister Smriti Irani clarifies on her comment. (1/5) (File pic) pic.twitter.com/h0p06XS39b
— ANI (@ANI) October 23, 2018
I respect that stand by Zoroastrian community / priests&do not approach any court for a right to pray as a mother of 2 Zoroastrian children.Similarly Parsi or non Parsi menstruating women irrespective of age do not go to a Fire Temple: Smriti Irani. (2/5)
— ANI (@ANI) October 23, 2018
These are 2 factual statements. Rest of the propaganda / agenda being launched using me as bait is well just that ... bait: Smriti Irani clarifies on her comment. (3/5)
— ANI (@ANI) October 23, 2018
As far as those who jump the gun regarding women visiting friend’s place with a sanitary napkin dipped in menstrual blood — I am yet to find a person who ‘takes’ a blood soaked napkin to ‘offer’ to any one let alone a friend: Smriti Irani. (4/5)
— ANI (@ANI) October 23, 2018
But what fascinates me though does not surprise me is that as a woman I am not free to have my own point of view. As long as I conform to the ‘liberal’ point of view I’m acceptable. How Liberal is that ?: Smriti Irani. (5/5)
— ANI (@ANI) October 23, 2018
ফের জানালেন, প্রার্থনা জানানোর অধিকার সকলের রয়েছে। তবে দেবস্থান অপবিত্র করার অধিকার কারও নেই। তিনি বলেন, হিন্দু হয়ে জন্মে তিনি পার্সিকে বিয়ে করেছেন। তাঁকেও স্বামীর ধর্মের দেবস্থানে ঢুকতে দেওয়া হয় না। তাতে তিনি কোনও আদালতে গিয়ে মামলা করেননি। ফলে এই ঘটনাকে স্বাভাবিক বলে মনে করছেন স্মৃতি।
[আরও পড়ুন: ৫ বছর কেটে গেলেও কথা রাখেননি মুখ্যমন্ত্রী, ১০ ফ্যাক্টরে এবার ফয়সালা সরকারের ]
ঘটনা হল, সুপ্রিম কোর্টের রায়কে মানা নিয়ে নানা মহলে নানা আলোচনা চলছে। অনেকে এই রায়কে মানতে পারছেন না। সুপ্রিম রায়ে ১০ থেকে ৫০ বছরের মহিলারা এই মন্দিরে ঢোকার অনুমতি পেয়েছেন। তবে এই নিয়ে অনেকেই বিরোধিতা করেন। স্মৃতি ঘুরিয়ে সেই দলে নাম লিখিয়েছেন বসে অনেকে মনে করছেন।
[আরও পড়ুন:একদিকে মোদী অন্যদিকে বসুন্ধরা, কাকে বাছবেন! রাজস্থানে দ্বন্দ্বে খোদ ভোটাররা ]
[আরও পড়ুন: সাত দিনের হেফাজত সিবিআইয়ের ডিএসপি দেবেন্দ্র কুমারের, সঙ্গে সাসপেনশন]