স্কাইরুট এরোস্পেসের হাত ধরে ভারতের মহাকাশ গবেষণায় নতুন দিগন্ত, পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নয়া রকেট ‘রমন’
গত বছর থেকেই কানাঘুঁষো শোনা যাচ্ছিল এবার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণার এই প্রাণপুরুষ বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মদিনেই এল সুখবর। সূত্রের খবর, বর্তমানে হায়দরাবাদ ভিত্তিক স্টার্ট-আপ কোম্পানি "স্কাইরুট এরোস্পেস" সদ্য একটি নির্মাণ করেছে যা একদিনেই এসেম্বল এবং লঞ্চ করা যাবে বলে জানা যাচ্ছে। সম্প্রতি বিষয়ে আজ স্কাইরুটের একটু নতুন বার্তা থেকেই শুরু হয়েছে উন্মাদনা।

সম্প্রতি একটি টুইটবার্তায় স্কাইরুট তাদের উচ্চ পর্যায়ের রকেট ইঞ্জিন 'রমনের’ সফল পরীক্ষার কথা জানিয়েছে। ওয়াকিবহাল মহালের ধারমা এরফলে বেসকারী মহকাশ গবেষণা ও যান নির্মাণের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে গেল স্কাইরুটের হাত ধরে। এদিকে গত দশক থেকেই মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে একের পর এক অনন্য নজির রেখে চলেছে ভারত। গত কয়েক বছরে ভারত একাধিক মহাকাশ যাত্রায় অবতীর্ণ হয়েছে যেখানে নাসা বা রোসকোমোসের থেকে খরচের পরিমাণ কয়েক গুণ কমে গেছে। যদিও এই সমস্ত পরিকল্পনাই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর হাত ধরেই সম্পন্ন হয়। বর্তামানে এই ক্ষেত্রে স্কাইরুট এরোস্পেস নয়া দিগন্ত খুলতে চলেছে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।
বর্তামানে গোটা বিশ্বে যে ভাবে ছোটো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের চাহিদা বাড়ছে এবং সেটা মাথায় রেখেই এই রকেট বানানো হয়েছে বলে স্কাইরুটের তরফে জানানো হয়েছে। এই নয়া রকেটের সাহায্যে ছোটো স্যাটেলাইট সহজেই পাঠানোর জন্য ব্যবহার করা যাবে বলে জানা যাচ্ছে। বর্তমানে বিক্রম সারাভাই নির্দেশিত গবেষমার পথ অনুসরণেই প্রাথমিক পর্যায়ে এই সাফল্য এসেছে বলে মনে করচেন স্কাইরুট এরোস্পেসের প্রতিষ্ঠাতা পবন কুমার চন্দনা, নাগা ভরথ দাকা এবং বাসুদেব জ্ঞানগন্ধ। যদিও স্কাইরুটের এই নয়া প্রযুক্তি ভারতের মহাকাশ গবেষণাকে আগামীতে কী ভাবে সাহায্য করে তা সময়ই বলবে।

সুস্থতার হার বাড়ালেও অসুস্থ মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি গোটা দেশই, উদ্বেগ বাড়ছে নতুন সংক্রমণেও