Shraddha Murder Case: শ্রদ্ধা খুনে চাঞ্চল্যকর তথ্য! আরও সমস্যা বাড়তে চলেছে আফতাবের?
শ্রদ্ধা খুনে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়ার হাড়ের টুকরো শ্রদ্ধা ওয়ালকরেরই। শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মৃতদেহের ডিএনএ মিলে গিয়েছে বলে দিল্লি পুলিশের তরফে নিশ্চিত করা হয়েছে। আর এতে স্পষ্ট যে জঙ্গল
Shraddha Murder Case DNA Report: শ্রদ্ধা খুনে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়ার হাড়ের টুকরো শ্রদ্ধা ওয়ালকরেরই। শ্রদ্ধার বাবার ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মৃতদেহের ডিএনএ মিলে গিয়েছে বলে দিল্লি পুলিশের তরফে নিশ্চিত করা হয়েছে। আর এতে স্পষ্ট যে জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া হাড়ের টুকরোগুলি আসলে শ্রদ্ধারই।
আর এই তথ্য সামনে আসার পরেই কার্যত নড়েচড়ে বসেছেন তদন্তকারীরা। শুধু তাই নয়, তদন্তের অনেকগুলি দিক খুলে যাবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
৩৫টি টুকরো করে আফতাব।
বলে রাখা প্রয়োজন , লিভ ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে নৃশংস ভাবে খুন করে আফতাব পুনাওয়ালা গত কয়েকমাস আগে নৃশংস এই হত্যা-কান্ড সামনে আসতেই কার্যত শিউড়ে উঠেছে দেশ। শুধু তাই নয়, খুনের পর অন্তত দেহের ৩৫টি টুকরো করে আফতাব। আর তা শহরের বিভিন্ন অংশে ফেলে দেয়। এমনকি এই ঘটনার আগে দেহকে দিনের পর দিন ফ্রিজ আফতাব রেখে দিয়েছিল বলেও জানা যায়। ঘটনার তদন্তে নেমে কার্যত চমকে যান তদন্তকারীরাও। এভাবেও একটা মানুষকে খুন করা সম্ভব?
একাধিক হাড় উদ্ধার করা হয়।
ফলে একেবারে গভীরে গিয়ে বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়। ঘটনার তদন্তে নেমেই আফতাব পুনাওয়ালাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এবংন জেরায় একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য পান তদন্তকারীরা। এরপর আফতাবকে নিয়ে দিল্লির মেহরৌলির জঙ্গলকে তল্লাশি চালান আধিকারিকরা। আর সেখান থেকে একাধিক হাড় উদ্ধার করা হয়। এরপর সেগুলিকে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সম্প্রতি সেই রিপোর্ট সামনে এসেছে। আর তাতে শ্রদ্ধার বাবার সঙ্গে ডিএএর সঙ্গে মিলে গিয়েছে হাড়গুলি। ফলে স্পষ্ট যে উদ্ধার হয় হাড়গুলি আসলে শ্রদ্ধারই।
নৃশংস ভাবে তাঁর মেয়েকে খুন করা হয়েছে
ইতিমধ্যে এই তদন্তে নেমে একাধিক ছুরি উদ্ধার করেছে পুলিশ। তদন্তকারীরা মনে করছেন সেগুলি দিয়েই হয়তো শ্রদ্ধারকে খুন করা হয়েছে। তবে ডিএনএ রিপোর্ট সামনে আসতেই কার্যত তদন্তের একটা দিক খুলে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কয়েক দফাতে আফতাবকে জেরা করেছে পুলিশ। এমনকি লাই-ডিটেকশন পরীক্ষা হয়েছে আফতাবের। একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য সেখানে সামনে এসেছে বলেই খবর। খুব শীঘ্রই সমস্ত তথ্য প্রমাণ আদালতে জমা দেওয়া হবে বলেই খবর। অন্যদিকে আফতাবের মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আওয়াজ তুলেছেন শ্রদ্ধার বাবা। যেভাবে নৃশংস ভাবে তাঁর মেয়েকে খুন করা হয়েছে সেভাবেই আফতাবের মৃত্যু চাই বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।